ইলিয়াছ মাহমুদঃ শরীয়তপুরে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শরীয়তপুর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির আয়োজনে গতকাল শনিবার ১৯ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এহ্সানুল হক এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার সাইফুল্লাহ আল মামুন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক/উপসচিব) মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট শেখ মুহাম্মদ মুজাহিদ-উল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা: মোঃ মসিউর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ এহ্সান শাহ্, সিনিয়র বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভুইঁয়া, বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ইকবাল মাসুদ, বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট বেগম কানিজ তানিয়া রূপা, বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন দেব, সহকারী পুলিশ সুপার তানভীর হায়দার শাওন, জেল সুপার এ এস এম কামরুল হুদা। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন পালং মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ খলিলুর রহমান, ডামুড্যা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জহিরুল আলম, ভেদরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ কবিরুল ইসলাম, গোসাইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোফাজ্জেল হোসেন, কোর্ট ইন্সেপেক্টর মোঃ আশরাফুল আলম, নড়িয়া থানার ওসি তদন্ত, জাজিরা থানার তদন্ত অফিসার উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এহ্সানুল হক বলেন, আমরা সবাই চাই একজন মানুষ যেন খুব দূরত্ব সময়ের মধ্যে তার ন্যায্য বিচারটা পায়। আর এই কারনেই আমাদের আজকের এই সম্মেলন। তিনি থানার ইনচার্জ বৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেন আপনারা মামলা করা বা সাক্ষী হাজির করার ক্ষেত্রে কোন রকম বাধাগ্রস্থ হলে অথবা যে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুক্ষীন হলে আমাদের জানাবেন। এছাড়াও আপনারা সরাসরি পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানাতে পারেন। কারণ একটি মামলার নিষ্পতিতে আপনাদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। তিনি মেডিকেল সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যাপারে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধানের উদ্দেশ্যে বলেন মেডিকেল সার্টিফিকেট দেওয়ার সময় আপনি নিজে ঐ বোর্ডে সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন। কারণ বেশ কিছু মেডিকেল সার্টিফিকেটে আমরা নির্দিষ্ট কোন তথ্য পাই নাই। এতে আমাদের বিচার কাজের অনেক বিঘ্ন ঘটে।