পঞ্জিকার হিসাবে কেটেছে ৬৭টি বসন্ত, তবু যেন তারুণ্য ধরে রেখেছিলেন রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব। তার ভাষ্য মতে, ২৭ বছরে আটকে আছেন তিনি।

মনের এই বয়সটাকে সঙ্গী করে ‘মনের মানুষ’ হনুফা আক্তার রিক্তাকে শুক্রবার হেমন্তের মিষ্টি বিকালে লাজুক কণ্ঠে বলে দিলেন ‘কবুল’। অপর প্রান্তের জবাবটিও ছিল একই। যার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হলো বাংলাদেশে স্মরণকালের সব থেকে আলোচিত বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। এর সঙ্গে দাম্পত্যজীবনে নববধূ রিক্তার প্রেমে জীবন সিক্ত রেলমন্ত্রী।

এবার মধু চন্দ্রিমার পালা। রেলমন্ত্রী কোথায় করবেন মধু চন্দ্রিমা। বিয়ের এক মাস আগে মন্ত্রী বলেছিলেন, রেল ভ্রমণ করেই সারবেন হানিমুন। তবে মন্ত্রীর আগের কথা যে থাকছে না তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

নব নববধূ হনুফা আক্তার রিক্তার বড় ভাই আলাউদ্দিন মুন্সী বলছেন, তার বোন-জামাইয়ের মধুচন্দ্রিমা হতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই বা মালদ্বীপে।

শুক্রবার বিকালে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তিনি বলেন, “আমি নিজে ব্যবসা করি মালদ্বীপে, আমার হোটেল ও রেস্তোরাঁর ব্যবসা রয়েছে। নতুন জামাই ইচ্ছা করলে সেখানে হানিমুনে যেতে পারেন।”