1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
রাখাল থেকে রাজা - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ঈদে ইজি ফ্যাশনে নান্দনিক পাঞ্জাবি ভারতীয় পণ্য বর্জনের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত বিএনপির প্রতিটা নিঃশ্বাস যেন খুঁজছে তোমায়: পূজা চেরি প্রযোজককে এসিড নিক্ষেপের হুমকি, চিত্রনায়িকা পলির বিরুদ্ধে জিডি ছেলেদের সৌন্দর্য কিসে, জানালেন জায়েদ নিপুণের আবেদনে পেছাল ভোটের তারিখ, অসন্তুষ্ট মিশা ফরজ গোসল না করে সেহরি খেলে কি রোজা হবে? ৫৬ সেকেন্ডের ভিডিও, কোন সম্পর্কের ইঙ্গিত দিলেন বুবলী-রাজ রোজা রাখলে পাবেন ৫ উপকার ‘রিয়াজ এখন নিপুণের চামচা হয়ে গেছে, এটা খুব কষ্টের’ মধ্যবর্তী নির্বাচন প্রশ্নে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বেশি কথা বললে সব রেকর্ড ফাঁস করে দেব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘খালেদা জিয়া একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা’ রিজভীর ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলা নিয়ে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বুর্জ খলিফায় শাকিবের সিনেমার প্রচারে ব্যয় কত?

রাখাল থেকে রাজা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
  • ৫৮৯ Time View

শামীম মিয়া
অনেক দিন আগের কথা । কোন এক দেশে বাস করত এক রাজা। তার কোন সন্তান ছিলো না। আল্লাহ্ তায়ালার কাছে অনেক কাঁদে একটা সন্তানের জন্য। রহমানির রাহিম, রাজা এবং রাণীকে ফিরায় না,তার দরবার থেকে খালি হাতে। রাজ দরবার টাকে আলোকিত করার জন্য দান করেন, একটা মেয়ে সন্তান। মেয়েটাকে নিয়ে রাজার অফ্রুরান্ত আশা। একদিন রাজা তার মেয়েকে নিয়ে রাজ্য ভ্রমন করেন। মেয়েটাও বড় হয়েছে। রাজারও বয়স হয়েছে। রাণী রাজ্যের এইসব ঝামেলার মধ্যে আসেননা। তাই রাজা চিন্তায় পরে যায়। কে হবে আমি মারা যাওয়ার পর এই রাজ্যের রাজা। রাজা ভাববেন একটা ভালো পাত্র পেলে মেয়েটার বিয়ে দিয়ে দিবে। কিš‘ একদিন হঠাৎ করেই অসু¯’ হয়ে যায় রাজার মেয়ে। রাজ্যের ডাক্তার কবিরাজ সব দেখেছে রাজার মেয়েকে তবুও রাজার মেয়ে সু¯’ হ”েছ না। রাজা বড় চিন্তায় পরে যায় কী হবে। রাজ্যে হৈ চৈ উঠেছে, রাজার মেয়ে বুঝি আর বাঁচেনা।
দুই দিন পর অন্য রাজ্য থেকে আসে একজন কবিরাজ। তার সুনাম সারা পৃথিবীতে। তিনি রাজার মেয়েকে দেখে,রাজাকে বলেন, আপনার কলিজার টুকরো মেয়েকে যদি বাঁচাতে চান তাহলে পরীর দেশের ভূতো গাছের ভূতো ফুল লাগবে। যদি সাতদিনের মধ্যে এই ভূতো ফুল আনতে পারেন তাহলে আপনার মেয়েকে বাঁচানো সম্ভাব হবে ইনশাআল্লা। রাজা বললো, কবিরাজ মশাই এই পরীর দেশ আবার কোথায় ? কবিরাজ বললো, সাতটা দেশ পরে আছে এই পরীর দেশ। সেখানে মানুষ যেতে পারেনা। আবার ভূতো গাছের ভূতো ফুল না আনলে আপনার মেয়েকে বাঁচানো যাবেনা। এই বলে কবিরাজ চলে যায়। যাওয়ার সময় বলে যায় ভূতো গাছের ভূতো ফুৃল আপনার মেয়ের গায়ে লাগালেই। ভালো হয়ে যাবে। রাজা চিন্তায় পরে যায় কি করবে এখন। এমন সময় রাজার কানে ভেসে আসে একটা কন্ঠ, কে যেন বলছে আমার মহিষকে ছেড়ে দেন। আমাকে কষ্ট দেন যা খুশি তাই করেন তবে আমার মহিষকে ছেড়ে দেন। ও অবলা ধন ওকে কষ্ট দিয়েন না। রাজা গুটি গুটি পায়ে বাহিরে আসে। রাজাকে দেখে রাজ্য পাহারাদার রাজাকে সালাম দেন তারপর বলেন হুজুর এই রাখালের মহিষ আপনার বাগানে ঢুকেছিলো। অনেক গুলো ফুলের গাছ খেয়ে ফেলেছে। আমি সেই মহিষকে ধরে এনেছি। রাখাল রাজাকে সালাম দিয়ে বললো, হুজুর বেদবী মাফ করবেন। আসলে আমি মাঠের মধ্যে ঐ বটগাছটার নিচে বসে ছিলাম হঠাৎ কখন যেন ঘুমিয়ে যাই আর এর মধ্যে মহিষটা আসে আপনার বাগানে। রাজা নানান চিন্তায় আছেন তার মধ্যে এই রাখাল রাগটা আরো বাড়িয়ে দেয়। তাই রাজা বলে এই মহিষ কে আর তুমি পাবেনা। এই কথা শুনে রাখাল রাজার পায়ে পরে যায়। বলে হুজুর এই মহিষ আমার পেটে অন্য দেওয়ার একমাত্র অছিলা। এর কিছু হলে আমি না খেয়ে মারা যাবো। হুজুর আমাকে যে সাজা দিবেন আমি মাথা পেতে নিবো।
রাজা বললো, তুমি তোমার মহিষ ফিরে পাবে অক্ষত ভাবে যদি আমার কথা শোনো। রাখাল বললো, কী কথা হুজুর ? আমি আপনার সব কথা শুনবো, বলেন। রাজা মনে মনে ভাবলেন আসলে এই কথাটা বলা আমার ঠিক হবে, তাছাড়া তো কোন উপায় নেই। রাজা বললো, রাখাল তুমি তোমার মহিষ পেতে পারো তবে তার আগে আমাকে পরীর দেশ থেকে ভূতো গাছের ভূতো ফুল এনে দিতে হবে। রাখাল বললো, হুজুর আমি তাতেই রাজি তবে ভূতো গাছের ভূতো ফুল বা পরীর দেশ কত দুর। রাজা বুদ্ধি খেটে বললো, ঠিক পূর্ব দিকে। ভূতো গাছের ভূতো ফুল আনতে হবে মাত্র সাতদিনের মধ্যে। রাখাল কিছু না ভেবে রাজাকে বললো, হুজুর আমি আপনার কথা শুনবো তবে আমাকে কথা দিন আমার মহিষের কোন ক্ষতি হবে না।রাজা বললো, আমি তোমাকে কথা দিলাম তোমার মহিষের কোন ক্ষতি হবে না। রাখাল সহস সরল মনে বললো, হুজুৃর আমি এখনী যেতে চাই পরীর দেশে। রাজা বললো, রাখাল মনে রাখবে তুমি যত তাড়াতাড়ি ফিরবে তো ভালো। রাখাল বুঝে নিয়েছে রাখাল ঠিক সময়ে না এলে তার মহিষকে মেরে ফেলবে। রাখাল, রাজার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চললো পরীর দেশে। কিছুদুর যেতেই রাখাল মনে মনে বললো, আমি তো জানিনা পরীর দেশ কোথায়। বড় চিন্তা হ”েছ রাখালের কি করবে রাখাল, ভেবে পা”েছনা। বেশ কয়জন কে বলেছিলো পরীর দেশ কোন দিকে ? তারা রাখালকে পাগল ভেবে চলে যায়। সন্ধ্যা লেগে যাওয়া যাওয়া ভাব। রাখাল ঠিক করলো সে এই বড় বনের মধ্যে দিয়ে হাটা শুরু করবে, আরো বুদ্ধি খাটায় মাথায়। প্রায় রাত হয়েছে হঠাৎ রাখালের চোখে একটা পেতনী পরে। রাখাল বুদ্ধি খাটিয়ে ডাক দেয় ও খালা ও খালা বলে। পেতনীটির বয়স হয়েছে। চোখে কম দেখে, তবে কথা বলে ঝনঝনা। পেতনী বললো, কে রে আমাকে ডাকিস খালা বলে। রাখাল বললো, আমি গো খালা তোমার তিন নাম্বার বোনের ছেলে। পেতনী বললো, তুই তো মানুষ রে ? আমার বোনের ছেলে হবী কি করে ? রাখাল মনে মনে বললো, সর্বনাশ এখন কী বলবো আমি। হঠাৎ রাখালের মাথায় বুদ্ধি এলো এবং বললো, তোমার মনে নেই খালা, কলিম রাজার রাজ্যে আমদির পাড়া গ্রামে তোমার তিন নাম্বার বোনের মানুষের সাথে বিয়ে হয়েছিলো। পেতনী অনেকক্ষন ভেবে বললো, হতে পারে আমরা বোন পাঁচ শত পাঁচজন। কে কোথায় থাকে কোথায় গেছে আমি বলতে পারিনা। এবার বল এখানে কেন এসেছিস ? রাখাল মনে মনে বললো এবার কাজ হয়েছে। এবং বললো, খালা আমি পরীর দেশে যেতে চাই ? প্রথমে মাকে বলেছিলাম। কিš‘ মা বললো, তোমার কথা এই বনে এলে তোমার সাথে দেখা হবে এবং তুমি একটা ব্যব¯’া করে দিবে। মার তো যাদুর যন্ত্র মন্ত্র কোন কাজ করে না। পেতনী অনেকক্ষন ভেবে বললো, তোর খালুর একটা বান্ধবী ছিলো পরী তবে তার আগে তোকে তোর খালুর কাছে যেতে হবে। রাখাল বললো, কিভাবে যাবো বা খালু আমাকে চিনবে কিভাবে। পেতনী রাখালকে তার শাড়ীর আচল ছিড়ে দেয় আর বলে এই শাড়ীর আচল দেখালেই তোর খালু তোকে চিনবে। রাখাল খুশি হয়ে চললো, পেতনী খালুর খোজে। কিছু দুর যেতেই দেখা হয় পেতনী খালুর সাথে । রাখাল তাকে পেতনীর মতো পেতনী খালুকে ডাকলো, পেতনী খালু বললো, কে আমাকে খালু বলে ডাকে রে ? রাখল বললো, আমি গো খালু । পেতনী খালু বললো, তুই তো মানুষ আমি তোর খালু হবো কী করে ? রাখল বুদ্ধি খাটিয়ে বললো, সে অনেক কথা গো খালু তুমি খালার কাছ থেকে সব জেনে নিও। এই দেখো খালার শাড়ীর আঁচল দিয়েছে আমাকে, যাতে তুমি সহজেই আমাকে চিনতে পারো। পেতনী খালু রাখালের হাত থেকে শাড়ীর আঁচল নিয়ে বললো, হ্যাঁ আমি এবার বুঝেছি তুই সত্যি বলেছিস, এই শাড়ীটা আমি জুমারবাড়ী বাজার থেকে এনেছিলাম, বাকিটা তোর খালার কাছ থেকে যেনে নিবো। এবার বল, তোর জন্য আমি কী করতে পারি ? রাখাল বললো, আমি পরীর দেশে যেতে চাই। এবং সেখান থেকে ভূতো গাছের ভূতো ফুল আনতে হবে। আপনী সব ব্যব¯’া করে দেন। পেতনী খালু বললো, সেখানে যেতে তো অনেক সময় লাগবে ? রাখাল বললো, খালা বলেছে এইদিকের কাজ গুলো খালা একাই সামাল দিবে। আপনী আমার সাথে চলেন। পেতনী খালু বললো, ঠিক আছে চল । এই বলে রাখালকে তার পাখায় উঠতে বলে। রাখাল পাখায় উঠলে, তারা উড়ে চলে পরীর দেশে। এসেছে পরীর দেশে, পথে রাখাল পেতনী খালুর সাথে অনেক মজা করেছে গল্প বলেছে ইত্যাদি।
রাখাল পরীর দেশে গিয়ে খুব খুশি এতো সুন্দর দেশ হতে পারে, রাখাল কোনদিন স্বপ্নেও ভাবিনী মনে মনে বলছে। পেতনী খালু রাখাল কে রেখে চলে গেছে তার আ¯’ানায়। পরীরদের সাথে পেতনী খালু কথা বলেছে, তারাই রাখালকে তার দেশে পৌ”েছ দিবে। রাখাল পরীরদের আদর সম্মান ভালোবাসাতে মুগ্ধ। রাখাল পরীদের বললো, সত্যি দেখতেও তোমরা যেমন সুন্দর তেমনী তোমাদের মন। এই কথা বলে হঠাৎ রাখাল কেঁদে উঠলো। এক পরী বললো, রাখাল তুমি কাঁদছো কেন ? রাখাল বললো, আমাকে আমার দেশে যেতে হবে ভূতো গাছের ভূতো ফুল নিয়ে। নইলে রাজা আমার প্রাণের প্রিয় মহিষকে মেরে ফেলবে। পরীরা আর দেরী করলো না তারা ভূতো গাছের ভূতো ফুল রাখালের হাতে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে রাখাল পরীদের মত সুন্দর হয়ে গেলো। রাখাল খুশি হয়ে বললো, এটা কি করে সম্ভাব হলো। এক পরী বললো, রাখাল অসম্ভাব কে সম্ভাব করাই পরীদের কাজ। এবার চলো তোমাকে তোমার দেশে পৌ”েছ দেই।
রাখাল কে পরীরা তাদের পাখায় নিয়ে উড়ে আসে রাজ্যে। রাখালের কাছ থেকে পরীরা বিদায় নেয়। রাখাল বিদায় বেলা বলে পরী বন্ধুরা তোমাদের মনে রাখবো অনেক দিন। পরীরা ও বলে তোমাকেও মনে রাখবো আমরা অনেক দিন সুখে থেকো ভালো থেকো বন্ধু। এই বলে চলে যায় পরীরা।
রাখাল সোজা চলে আসে রাজার কাছে। এসে রাজাকে সালাম দেয়। রাজা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছেন রাখালের দিকে এবং বলেন এই সুন্দর বালক তুমি কে ? রাখাল বলে হুজুর আমি সেই রাখাল যে রাখাল কে সাত দেশের ওপারে পরীর দেশে ভূতো গাছের ভূতো ফুল আনতে পাঠিয়ে ছিলেন। আমি ভূতো গাছের ভূতো ফুল নিয়ে এসেছি। রাজা বললো, তবে তোমার চেহারা এতো সুন্দর হলো কী ভাবে। তাছাড়া তুমি একদিনেই এই ভূতো গাছের ভূতো ফুল কিভাবে আনলে, আমাকে মিথ্যা বলছো নাতো। রাখাল বললো, হুজুর আমরা গরিব তা ঠিক, তবে মিথ্যা বলে আপনাকে ঠকাবোনা, সময় করে আমাকে সব বলবো। তাছাড়া আপনী এই ভূতো গাছের ভূতো ফুল দিয়ে যে কাজ করতে চেয়েছেন তা পরিক্ষা করে দেখতে পারেন। রাজা ভূতো গাছের ভূতো ফুল নিয়ে তার মেয়ের কাছে গেলো এবং গায়ে লাগালেন সঙ্গে সঙ্গে ভালো হলো রাজার মেয়ে। রাজা খুশি হয়ে রাখালকে তার বুকে জড়িয়ে নিলেন। রাখাল বললো, আমি আমার কথা রেখেছি এবার আমার মহিষ আমাকে দেন ? রাজা বললো, হ্যাঁ আমি আমার কথাও রাখবো তবে তার সাথে আরেকটা কাজ আছে। রাখাল ভয় পায় কি যেন আবার একটা কাজ তার ঘাড়ে চেপে দেয়। রাজা তার এক মন্ত্রিকে বললো, সারা রাজ্যে ঘোষনা দেন প্রজারা সবাই যেন এক ঘন্টার মধ্যে আমার রাজ্যে হাজির হয়। মন্ত্রি ঘোষনা দিলো হাজির হলেন রাজ্যের প্রজারা সবাই। রাজা সবাইকে উদ্দেশ্যে বললেন আমি আজ ঘোষনা দিলাম আমার এক মাত্র মেয়ের সাথে রাখালের বিয়ে। রাখাল আমার একামাত্র কলিজার টুকরো মেয়ের জীবন বাঁচিয়েছে। আজ থেকে এই এই রাজ্যের রাজা এই রাখাল। আপনারা সবাই দোয়া করেন রাখাল রাজা যেন সুন্দর ভাবে রাজ্য পরিচালনা করতে পারে। আগামীকাল তাদের বিয়ে হবে ধুমধাম করে। আপনারা সবাই আসবেন ইনশাআল্লা।
আজ রাখাল রাজা এবং রাজার এক মাত্র মেয়ের বিয়ে হলো ধুম ধাম করে। রাজ্যের প্রজারা আশা নয় বিশ্বাস করে রাখাল থেকে রাজা হওয়া বর্তমান রাজা, রাজ্যটাকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলবে। ভবিষৎ এ তারা আরো সুন্দর ভাবে বসবাস করতে পারবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com