পরিপূর্ণ সৌন্দর্য্যে ঠোঁটের গুরুত্ব অপরিসীম- আবহমান সাহিত্যে নারী বন্দনায় নজর দিলেই বোঝা যায় আবেদন ও আকর্ষণের অন্যতম উপাদান ঠোঁট। কালিদাস থেকে একালের কবির অনুপ্রেরণা- নারীর লাস্যময়ী ঠোঁট ও অব্যক্ত ভাষা। তবে ঠোঁটেরও প্রয়োজন পরিচর্যা, যত্ন এবং সঠিক সাজ।
পানি: ঠোঁটের সুস্থতায় পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ, সুন্দর ঠোঁটের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে। ঠোঁটের আর্দ্রতা ঠিক রেখে ফাটা ঠোঁটের সমস্যাও দূর করে পানি।
চিনি: নারকেল তেলে চিনি হালকা গরম করে ঠোঁটে লাগিয়ে নিলে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ঠোঁটের লালিমা ধরে রাখতে চিনি কাজে লাগে যখন তখন। লেবু ও চিনি নিয়মিত ঠোঁটে ঘষলে কালচে ভাব দূর হয়।
লিপ বাম: পানিতে নামার আগে, গোসলে ঢোকার আগে কিংবা মুখ ধোয়ার আগে ঠোঁটে লিপ বাম লাগিয়ে নিলে সঠিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়না। তাছাড়া শুষ্ক আবহাওয়ায় কিংবা ঠোঁট শুকিয়ে গেলে লিপবাম আরাম এবং ঠোঁটের সুস্থতায় অপরিহার্য। মসৃনতার সঙ্গে সঙ্গে রঙিন লিপবামে ঠোঁটকে রাঙানো সহজ।
পেপারমিন্ট তেল: লিপস্টিক না দিয়েই চটজলদি ঠোঁটকে লাল করতে এই তেলের বিকল্প নেই। অল্প জ্বালা বা অস্বস্তি হলেও ঠোঁট প্রাকৃতিকভাবেই হয়ে উঠবে আবেদনময়। সবচেয়ে বড় কথা, এ তেলে ঠোঁটের কোন ক্ষতি হয়না।