চান ময়িা, ছাতক (সুনামগঞ্জ)::
সুনামগঞ্জরে ছাতক শহররে অতি নকিটর্বতী এলাকায় মাঠরি দালানে বসবাস করছে প্রায় দু’ হাজাররেও বশেী পরবিার। র্বতমান আধুনকি সভ্যতার যুগওে যনে ওদরে জীবন যাত্রায় পরর্বিতন লক্ষ্য করা যায়ন।ি ওরা যুগ যুগ থকেে পরবিার পরজিন নয়িে বসবাস করে আসছে নজিদেরে হাতে গড়া মাঠরি দালানরে ঝোঁপড়ি ঘর।ে মাঠরি দালানে বসবাসকে নজিদেরে আভজিাত্য মনে করছনে এলাকাবাসী। উপজলোর নোয়ারাই ইউনয়িনও ছাতক পৌরসভার ছোট-বড় টলিা-পাহাড়ে বষ্টেতি জনপদ ঘুরে অভাবি মানুষরে বসবাসরে এচত্রি দখো গছে।ে সরজেমনি প্রতবিদেন তরৈীকালে নোয়ারাই ইউপরি জোড়াপান,ি কুপয়িা, কয়ৈাদল, মহষিমারা, রাজগাঁও, জয়নগর, কুরয়িা, বাঁশটলিা, শাহ আরফেনিনগর, মারোয়াটলিা, বড়গললা, রংপুর, গোদাবাড়,ি মানকিপুর, কচুদাইড়, ছাতক পৌরসভার নোয়ারাই ও নোয়ারাই-ইসলামপুর গ্রামরে লোকজন পরবিার পরজিন নয়িে বসবাসরে জন্যে ছোট্ট ঝোঁপড়ি মতো করে নজি হাতে তরৈী করনে মাঠরি দালান। এসব দালানে নজিদেরে সাধ্যমতো টনি ও ছনরে (খড়রে) চাল তরৈী করে তারা যূগ যূগ থকেে বসবাস করে আসছনে। নজিদেরে হাতে তরৈী এসব মাঠরি দালানে বসবাসে তাদরে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ ও আত্মতুষ্টরি কথা জানয়িে তারা বলনে, রড-সমিন্টেরে তরৈী দালানরে চয়েে তাদরে নজি হাতে মাঠি দয়িে তরৈী দালানরে স্থায়ীত্ব অনকে বশেী। দালান ঘররে চয়েে উন্নত কারুকাজ দয়িে তরৈী করা হয় এগুলো। আধুনকি স্থাপত্য শল্পিরে মতো আভজিাত্যরে প্রতকি হসিবেে এগুলোতে ব্যবহার করা হয় র্দশনীয় কারুহাজসহ দরজা-জানালা। সাধারণ একটি মাঠরি তরৈী দালানরে স্থায়ীত্ব হচ্ছে একশ’ থকেে দড়েশ’ বছর। এগুলোর সবই ভূমকিম্প সহনীয়। কোন সময়ইে মাঠরি দালানরে দয়োল ভঙ্গেে অথবা মাঠরি দালান চাঁপায় কোন মানুষরে প্রানহানি ঘটনেি বলে তারা দাবি করনে। মাঠরি দালান তরৈী করতে ৩থকেে ৪মাস সময় ব্যয় হলওে এটরি তরৈী খাতে কোন র্আথকি ক্ষতরি সম্মুখনি হতে হয়না। টলিার চকিনি মাঠি দয়িে নজিদেরে বসবাসরে জন্যে তরৈী করা হয় এসব মাঠরি দালান। যা-তাদরে সংস্কৃততিে আভজিাত্যরে প্রতীক হসিবেে র্সবমহলে যূগ যূগ থকেে সমাদৃত হয়ে আসছে বলে জানান। জানা যায়, মাঠরি দালানে টলিা থকেে সংগৃহীত চকিনি মাঠি ও পানরি সংমশ্রিনে এটি তরৈী করা হয়। ঘররে চাল দয়ো হয় ছন ও টনি দয়ি।ে আগকোর দনিে এলাকার প্রায় প্রতটিি ঘরইে দয়ো হতো ছনরে চাল। এখন অনকেে সাধ্যানুযায়ি চালে টনি ব্যবহার করছনে। এসব মাঠরি দালানরে দয়োলরে পুরোত্ব হচ্ছে এক ফুট থকেে দড়ে ফুট পরমিান।ে অনকে দালানরে দয়োলরে ভতেরে বাঁশরে খুটা ব্যবহার করা হয়। কাঠও বাঁশরে তরৈী দরজা ব্যবহার করা হয় এগুলোত।ে এসব দালানে প্রয়োজন মতো জানালা তরৈী করায় ঘররে সৌর্ন্দয অনকেটা বৃদ্ধি পয়েছে।ে এসব ঘরে বসবাস করলে আধুনকি শীতাতপ নয়িন্ত্রতি মনে হয়। মাঠরি ঘরে বসবাস স্বাস্থরে জন্যে খুবই উপকারি বলে তারা দাবি করনে। তরৈীর সময়ে মাঠরি নীচ থকেে গাঁথুনী দয়িে দয়োল নর্মিানরে ফলে ছঁিচকে চোরও সঁিদলে চোররে উপদ্রব থকেে একবোরইে মুক্তি পাওয়া যায়। দয়োলরে পুরোত্ব এক ফুট থকেে দড়ে ফুট থাকায় বন্দুকরে গুলওি এসব দয়োল ভদে করতে পারবনো। টলিার ভতের থকেে সংগৃহতি চকিনি মাঠি একটি নর্দিষ্টি স্থানে রখেে প্রথমে মাঠি ভঙ্গেে গুড়ো করা হয়। এরপর গুড়ো মাঠরি সাথে কয়কেদফা পানরি সংমশ্রিন দয়িে এসব মাঠি থকেে আঁটালো জাতরে কাঁদা তরৈী করে দয়োল নর্মিানরে উপযোগি করে তোলা হয়। দালান তরৈী করতে একটি দয়োলরে একহাত পরমিানে উঁচু গাঁথুনী করার পর ইহা শুকানোর জন্যে আরো ২/৩দনি সময় অপক্ষো করতে হয়। দয়োল শুকানোর পর আবারও নর্মিাণ কাজ শুরু করতে হয়। এভাবইে একটি দালান তরৈী করতে তাদরে ৩থকেে ৪মাস সময় ব্যয় হয়। আর দালানটি বৃষ্টরি প্রকোপ থকেে রক্ষা করা গলেে একশ’ থকেে দড়েশ’ স্থায়ত্বি পায়। জানাগছে,ে এসব গ্রামরে প্রায় লোকজন হতদরদ্রি ও দনি মজুর থাকায় ছোট ছোট মাঠরি দালান তরৈী করে পরবিার নয়িে যুগ যুগ থকেে বসবাস করে আসছনে। টলিা এলাকায় পুকুররে ব্যবস্থা না থাকায় মাত্র একশো’ ফুট গভীরতার মধ্যইে একটি টউিবওয়লে বসানোর ও ক্ষমতা নইে অনকেরে। এসব এলাকায় ৬০থকেে ৭০ফুট গভীরইে টউিবওয়লেরে সুস্বাদু পানি পাওয়া যায়। জোড়াপানি গ্রামরে আব্দুল করমি, আব্দুুল বাতরি, রফকি ময়িা, আশ্রব আলী, জামাল ময়িা, সোনামালা ববিসিহ অনকেে জানান, জোড়াপানি গ্রামরে প্রতটিি পরবিার মাঠরি তরৈী দালানে বসবাস করলওে এখন অনকেইে সাধ্যানুযায়ী রড-সমিন্টেরে পাকা দালান তরৈী করছে।ে তবে এসব গ্রামরে সব পরবিার এখনও মাঠরি দালানইে বসবাস করতে অনকে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছনে।