মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে নোয়াখালী জেলার সুধারাম এলাকার আমির আলীসহ চার ‘রাজাকারের’ মামলায় রায় ঘোষণা করা হবে আগামীকাল মঙ্গলবার।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান মো. শাহিনুর ইসলামের নেত্বত্বে তিন সদস্যর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষে রায় যেকোনো দিন ঘোষণা করা হবে উল্লেখ করে রায় অপেক্ষমাণ রাখেন ট্রাইব্যুনাল।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মাসুদ রানা এনটিভি অনলাইনকে বলেন, এ মামলার চার আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন আমির আহম্মেদ ওরফে রাজাকার আমির আলী, জয়নাল আবদিন ও আব্দুল কুদ্দুস। পলাতক রয়েছেন আবুল কালাম ওরফে এ কে এম মনসুর।
মামলার অন্য আসামি ইউসুফ আলী গ্রেপ্তার হওয়ার পর অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ায় তাঁকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর জাহিদ ইমাম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মাসুদ রানা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন নোয়াখালীর সুধারামে ১১ জনকে হত্যা-গণহত্যার তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০১৬ সালের ২০ জুন অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ চারজনের বিচার শুরু হয়। ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
২০১৪ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে গত বছরের ৩০ আগস্ট পর্যন্ত এ মামলায় পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন। গত বছরের ৩১ আগস্ট তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে ওই দিনই প্রসিকিউশনের কাছে জমা দেয় তদন্ত সংস্থা।
২০১৫ সালের ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করে পাঁচজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানান প্রসিকিউটর জাহিদ ইমাম। ট্রাইব্যুনাল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ওই দিনই নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর থেকে গ্রেপ্তার হন আমির আহম্মেদ ওরফে রাজাকার আমির আলী, জয়নাল আবদিন ও ইউসুফ আলী। পরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গ্রেপ্তার করা হয় আব্দুল কুদ্দুসকে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে নোয়াখালী জেলার সুধারাম এলাকার আমির আলীসহ চার ‘রাজাকারের’ মামলায় রায় ঘোষণা করা হবে আগামীকাল মঙ্গলবার।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান মো. শাহিনুর ইসলামের নেত্বত্বে তিন সদস্যর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেন। এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষে রায় যেকোনো দিন ঘোষণা করা হবে উল্লেখ করে রায় অপেক্ষমাণ রাখেন ট্রাইব্যুনাল।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মাসুদ রানা এনটিভি অনলাইনকে বলেন, এ মামলার চার আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন আমির আহম্মেদ ওরফে রাজাকার আমির আলী, জয়নাল আবদিন ও আব্দুল কুদ্দুস। পলাতক রয়েছেন আবুল কালাম ওরফে এ কে এম মনসুর।
মামলার অন্য আসামি ইউসুফ আলী গ্রেপ্তার হওয়ার পর অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ায় তাঁকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর জাহিদ ইমাম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মাসুদ রানা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন নোয়াখালীর সুধারামে ১১ জনকে হত্যা-গণহত্যার তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০১৬ সালের ২০ জুন অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ চারজনের বিচার শুরু হয়। ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
২০১৪ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে গত বছরের ৩০ আগস্ট পর্যন্ত এ মামলায় পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন। গত বছরের ৩১ আগস্ট তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে ওই দিনই প্রসিকিউশনের কাছে জমা দেয় তদন্ত সংস্থা।
২০১৫ সালের ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করে পাঁচজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানান প্রসিকিউটর জাহিদ ইমাম। ট্রাইব্যুনাল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ওই দিনই নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর থেকে গ্রেপ্তার হন আমির আহম্মেদ ওরফে রাজাকার আমির আলী, জয়নাল আবদিন ও ইউসুফ আলী। পরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গ্রেপ্তার করা হয় আব্দুল কুদ্দুসকে।