ঢাকাসহ সারাদেশে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আজ শনিবারও (০৪ আগস্ট) রাস্তায় নেমেছে শিক্ষার্থীরা। সকাল থেকে তারা আবারও লাইসেন্স চেকিং এ নেমেছে তারা।
এদিকে, ছাত্র বিক্ষোভের জেরে পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে পরিবহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
অঘোষিত ধর্মঘটের কারণে শনিবার সকালেও মিরপুর রোড, রোকেয়া সরণি, সাতমসজিদ রোড, মানিক মিয়া এভিনিউ, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, প্রগতি সরণি, এলিফ্যান্ট রোড, ধানমণ্ডিসহ আশপাশের এলাকায় কোনো গণপরিবহন দেখা যায়নি। তবে, সড়কে রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস চলাচল করছে। এতে বেশি ভাড়া দিয়ে অফিস ও গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।
এদিকে, রাজধানীতে গাড়ি সঙ্কট থাকলেও শুক্রবার (০৩ আগস্ট) রাতে দূরপাল্লার বাস চলতে শুরু করে। মহাখালী বাস টার্মিনালে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন, আমরা যাতায়াত ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য নাইট কোচ চালু রেখেছি। এক্সপোর্ট ইমপোর্টের যাতে কোনো ক্ষতি না হয় সে জন্য ট্রাক চলছে।
রোববার (২৯ আগস্ট) দুপুরে স্কুল থেকে ফেরার পথে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে বাসচাপায় নিহত হয় শহীদ রমিজউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের আবদুল করিম সজীব ও দিয়া খানম মিম।