দফায় দফায় রাজনৈতিক দল গুলোর জন্য দেশে ও যে নৈরাজ্যকতার সৃষ্টি হচ্ছে তার মাসল দিবে কে, কে করবে এর প্রতিককার।কে বা করবে সহিংসতার সমাধান।দেশে কে মরবে কে বাচবে এটা যখন নিত্য দিনের খেলা তখন রাজসনতি দল গুলি সুযোগ সন্ধানিতে মরিয়া।১৬ কোকি মানুষ সবায় ভোটার না হলেও প্রানপন উদ্দ্পিনায় সহযোগিতা করে ক্রমান্বয়ে রাজনিতী দল গুলো তাদের ক্ষমতায় আসে।আর তখনি শুরু হয় রাম লিলার সুত্রপাত।
রাজনিতী নামক ধারাপাত গুলি যে ভাবে সাধারন জনগন কে পড়াতে শুরু করে তা সুক্ষ বিচিক্ষন প্রন্থার জাল গুলিতে বন্ধি করে অদুর ভবিষতের রাজপাটের মুল ধনের জন্য।
কিন্ত তখন ও মানুষ ঘুমিয়ে যা ভা্রতের মহা গ্রন্থ মহাভারত কুম্ভকরনের ঘুমের ন্যায়।ঢাক ডেল পিটিয়ে এ দেশের মানুষ নামের যন্ত্রটাকে। ইয়া নাফছি- ইয়া নাফছি আখেরাতে নয় দুনিয়াতেই শুরু হয়েছে। মষ্টিময় উচ্চবৃত্তলয়ের কিছু মানুষ ছাড়া সিংহ ভাগ রয়েছে মঙ্গল গ্রহের আশায়। দু-বেলা খাবার জোটে না ,কিন্ত আশায় আট্রলানট্রিক মহাসাগর করছে পার।দেশে যখন দূর্ভিক্ষের মেলা তখন সরকার করে আনান্দের মেলা। শুধু বাংলাদেশ নয় বহুদেশিও জোট শাসন করছে অভিনব প্রন্থায়। যা কেবল বুঝা বা অনুভব হয় কিন্ত করার কিছু নায়।শাসক যখন দেশ ও জাতি কে শোসন করছে,পাগল পাড়া মামনুষ গুলো গোপলাম হয়ে দারে দারে গুরছে।
সকালে উঠিয়া মনে মনে বলি সাড়াদিন আমি যেন বাল হয়ে চলি,
তবে কি তাই, সকাল বিকেল বুঝি না ক্ষমতা আমার চায়
কে মরবে কে বাচবে তা দেখার সময় আমার নাই।
জনগন সকল ক্ষমতার উৎস , কথাটি কেবল মিডিয়াতে শোভা পায় বাস্তবে কোন মুল্য নাই।