একটি গণতান্ত্রিক দেশের সাধারণ মানুষ তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা রাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রকাশ করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে। তাই টেলিভিশন টকশোগুলো জনমত প্রকাশের প্লাটফরম। রাজনৈতিক সঙ্কটের সময় মানুষের কথা তুলে ধরতে টকশো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তবে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে টকশো প্রশংসিত হলেও বিষয় বৈচিত্র্যে ও জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষকে আরও সাহসী ও কৌশলগত দিক চিন্তা করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। চ্যানেল আই’র ১৬ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে চ্যানেল আই ভবনে ২৫শে সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত পঞ্চম সেমিনারে এ মতামত দেন আলোচক বিশিষ্টজনরা। সেমিনারের বিষয় ছিল ‘টকশোর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া’। মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন আবু সাঈদ খান। চ্যানেল আই’র পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজের সভাপতিত্বে সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন ড. নাজমূল আহসান কলিমউল্লাহ। সেমিনারে আলোচনায় অংশ নেন শাজাহান খান এমপি, আবদুল্লাহ আল নোমান, ড. মিজানুর রহমান শেলী, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, নুর মোহাম্মদ খান, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ব্রি. জে. (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, নুরুল কবীর, আনিসুল হক, অধ্যাপক মেহতাব খানম, ড. তুহিন মালিক, মো. ইসরাফিল আলম এমপি, নাজমা আক্তার, মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান, মাহী বি. চৌধুরী, ববি হাজ্জাজ ও ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।