কামরুল ইসলাম হৃদয়, ব্যুরো প্রধান, চট্টগ্রাম:: আমাদরে ঘর, ফসলী জম,ি কবরস্থান, মাজার শঙ্খনদে বলিীন হয়ছে।ে এখন একমাত্র মসজদিও ভাঙ্গার অপক্ষোয় রয়ছে।ে ভাঙ্গনে র্সবস্ব হারাচ্ছি আমরা, কাদঁছে গ্রামরে মানুষ। এ কান্না যনে সরকাররে কানে যাচ্ছনো। আমরা অসহায়। কথাগুলো বলছলিনে দক্ষনি চট্টগ্রামরে সাতকানয়িা উপজলোর চরতী ইউনয়িনরে দ্বীপ চরতী গ্রামরে বাসন্দিা অবসর প্রাপ্ত বজিবিি সদস্য মনজুর আহমদ। শুধু মনজুর আহমদ নয় এলাকার আবাল বৃদ্ধ-ভনতিা সকলরে কথা এ রকমই।তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, শঙ্খনদীর উত্তর পাশ ঘষেইে অবস্থতি এ গ্রামটতিে এখন অন্তত ১০/১২ হাজার লোকরে বসবাস। শক্ষিা ক্ষত্রেে এগয়িে থাকলওে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য সবোর ক্ষত্রেে একবোরইে পছিয়িে ।সাতকানয়িার মুল-ভূখন্ড থকেে বচ্ছিন্নি এ দ্বীপ চরতীকে গ্রাস করছে শঙ্খনদীর তীব্র ভাঙ্গন। ইতমিধ্যে শঙ্খরে করাল গ্রাসে বলিীন হয়ছেে শত শত বসত ঘর, মাজার,কবরস্থান ও ফসলী জম।ি আর ভাঙ্গনরে মুখে রয়ছেে অন্তত কোটি টাকা ব্যায়ে নর্মিতি একটি সুরম্য মসজদি। বাড়ি ঘর হারয়িে নঃিশ্ব মানুষ গুলো এ মসজদিটি রক্ষার জন্য সরকারী বসেরকারী উদ্যক্তোদরে দ্বারে দ্বারে ঘুরছ।ে ইতমিধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য, উপজলো চয়োরম্যান, ভাইস চয়োরম্যান ও ইউএনও ভাঙ্গন কবলতি এলাকা পরর্দিশন করলওে আশারবানী শুনছেনে বার বার। প্রকৃতপক্ষে ভাঙ্গন রোধে কোন বাস্তব সম্মত উদ্যগে এখনো পরলিক্ষতি হয়ন।িসরজেমনি পরর্দিশনে দখো যায়, এ গ্রামটি সাতকানয়িা উপজলোর র্অন্তভূত হলওে যোগাযোগ রক্ষা করতে হয় চন্দনাইশ উপজলো হয়।ে নতুবা শঙ্খনদী পার হয়ইে যোগাযোগ রক্সা করতে হয় তাদরে। সড়ক যোগাযোগরে একমাত্র মাধ্যম বলৈতলী দ্বীপ চরতী সড়করে বশে কছিু অংশ বাঙ্গনরে মুখে পড়ায় এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হওয়ার উপক্রম।আরকেটু সামনে দৃষ্টি পড়তইে দখো গলে ভাঙ্গনরে মুখে থাকা বসত ঘররে মালকিরা গাছ পালা কটেে ও ঘররে মালামাল অন্যত্রে সরয়িে নচ্ছি।ে আবার অনকে পরবিার অত্যান্ত ঝুকি সত্তওে অনকেটা ঝুপড়ি আকারে ঘর করে সখোনে বসবাস করছ।ে গ্রামরে অনকে বৃদ্ধ লোকজন জড়ো হয়ে অত্যান্ত ঝুকঁির মুখে থাকা মসজদিটি ঘরিে কভিাবে রক্ষা করা যায় তা সলা পরার্মশ করছ।ে এ বঠৈকে গ্রামরে যুবকরাও রয়ছে।েঐ বঠৈকে অংশ নওেয়া এডভোকটে দলেোয়ার হোসনে বলনে,মসজদিটি শঙ্খনদীর অন্তত কয়কে শত ফুট দুরে থাকলওে চলতি বছররে তনি বাররে বন্যায় ভাঙ্গনরে মাত্রা বড়েে গয়িে মসজদিরে কাছাকাছতিে চলে আস।ে সম্প্রতি গত কযকে সপ্তাহ আগে থকেে হঠাৎ করে ভাঙ্গনরে মাত্রা বড়েে গয়িে শতাধকি বসত ঘর, একটি মাজার, ২টি কবরস্থান নদীর্গভে বলিীন হয়ে গছে।ে আর আজ-কালরে মধ্যে বলিীন হওয়ার অপক্ষোয় রয়ছেে অন্তত কোটি টাকা ব্যায়ে নর্মিতি দ্বীপ চরতী দক্ষনি পাড়া শাহী জামে মসজদিট।ি মসজদিটি বলিনি হয়ে গলেে এ গ্রামরে মানুষরে ইবাদত করার আর কোন স্থান থাকবনো বলে জানান তনি।িএকই বঠৈকে উপস্থতি বৃদ্ধ আহমদর রহমান ও অবসর প্রাপ্ত বজিবিি সদস্য মন্জুর আহমদ জানান, ১৯৫০ সালইে দ্বীপ চরতীতে বসতি গড়ে উঠ।ে নদী ভাঙ্গনরে ফলে বসত ঘর হারয়িে সইে সময়কার আব্দুর কাদরে, আবু বক্কর, সোলতান আহমদ, সয়ৈদ নুর, আব্দুল কুদ্দুস ইউছুপ আলী,মো. নছমি, আব্দুর রহমান,সয়ৈদ আহমদ, হাববিুর রহমান, জালাল উদ্দনি, আব্দুল ছব,ি বদউিল আলম, আব্দুর করমি ও আব্দুল হক র্সব প্রথম দ্বীপ চরতীতে বসাতি গড়ে তুল।ে কালরে পরক্রিমায় এখন এ গ্রামে বসবাস করে অন্তত ১০/১২ হাজার মানুষ।স্থানীয়দরে প্রচষ্টোয় স্থাপতি হয়ছেে দারুল ইসলাম দাখলি মাদাসা নামীয় একটি মাদ্রাসা। পুরো উপজলোয় মোট ২৪টি মাদ্রাসার মধ্যে অত্যান্ত পশ্চাদপৎ জনপদে এ মাদ্রাসাটরি অবস্থান হলওে পরীক্ষার ফলাফল অত্যান্ত সন্তোষজনক। গত তনি বছররে ফলাফলে ৬ জন শক্ষর্িাথী গোল্ডনে এ প্লাস ও ২৯ জন শক্ষর্িাথী এ প্লাস পয়েছে।েফলাফলরে ক্ষত্রেে পুরো উপজলোয় এ মাদ্রাসাটরি অবস্থান র্৪থ। এমনটইি জানালনে উক্ত মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার মাওলানা আব্দুচ ছালাম।ভাঙ্গনরে ঝূকতিে থাকা মসজদিরে সাথে লাগোয়া অবস্থান হওয়ার কারনে এ মাদ্রাসাটওি নরিাপদ নয়। পুরো গ্রামটি ঘুরলইে বোঝা যাবে নীরবে কাদঁছে দ্বীপ চরতীর মানুষ।মুক্তযিোদ্ধা রমজি উদ্দনি আহমদ ও ফরদিুল ইসলাম বলনে, এ গ্রামটকিে ভাঙ্গনরে কবল থকেে রক্ষার জন্য সম্ভাব্য সবস্থানে যোগাযোগ করছি কন্তিু এখনো র্পযন্ত কোন কাজ হয়ন।ি ভাঙ্গন রোধে কোন পদক্ষপে বাস্তবায়ন না হলে কয়কে বছররে মধ্যে দ্বীপ চরতী গ্রামটইি এখন নদীর্গভে হারয়িে যাবে বলে ধারনা পোষন করনে তারা।ভাঙ্গনরে তীব্রতা উল্লখে করে তা রোধে পদক্ষপে নওেয়া হবে কনিা জানতে চাইলে সাতকানয়িা উপজলো পরষিদরে চয়োরম্যান জসমি উদ্দনি বলনে, আমি নজিে ভাঙ্গন কবলতি এলাকা পরর্দিশন করছে।ি এবং রোধকল্পে দ্রুত পদক্ষপে নওেয়ার জন্য চষ্টো চালয়িে যাচ্ছ।ি