সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও রাজধানীর পাইকারি বাজারে আবারো বেড়েছে সব ধরনের চালের দাম। বাজারে অধিকাংশ চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা বাড়তি দরে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ধানের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণেই কমছে না চালের দাম। এদিকে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমলেও পরিবর্তন আসেনি দেশি পেঁয়াজের বাজার দরে। তবে, চিনির দাম সামান্য উঠানামা করলেও স্থিতিশীল রয়েছে আটা, ময়দা, ভোজ্য তেল আর মশলাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের বাজার।
পাইকারদের আনাগোনা কিংবা বেচাকেনার ব্যস্ততা, কোনটিরই কমতি নেই মোহাম্মদপুর সরকারি কৃষি পণ্যের পাইকারি পেঁয়াজ, রসুন আর আদা আলুর বাজারে। তবে মাস খানেক আগেই বেড়ে যাওয়া পেয়াজের বাজার শান্ত হয়নি এখনও।
বাজারে আমদানি করা পেয়াজ প্রকারভেদে ৩৫ থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে থাকলেও, দেশি পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা দরে। বাজারে আলু ২১ থেকে ২৩, প্রকারভেদে আদা ৬৫ থেকে ৮০ আর রসুন বিক্রি হচ্ছে ৯৮ থেকে ১’শ টাকা দরে।
এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারো বেড়েছে মিনিকেট, নাজিরশাইল, আটাশসহ সব ধরণের চালের দাম। বস্তা প্রতি ২ থেকে আড়াইশ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হওয়া এসব চালের দাম শিগগিরই কমছে না বলেও জানিয়েছেন আড়তদাররা।
তবে কিছুটা স্বস্তি রয়েছে মসুর, খেসারি, মুগডালসহ চিনি, আর ভোজ্য তেলের পাশাপাশি সব ধরণের মশলার বাজারে।
কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার এখন অনেকটাই স্থিতিশীল রয়েছে, এমনকি বেশ কিছু পণ্যের দাম কমেছে বলেও দাবি ব্যবসায়ীদের।
সূত্র: সময় টিভি