জঙ্গি মোকাবেলায় চারটি বিভাগীয় শহরে জঙ্গি দমন ইউনিট-সোয়াট গঠন করা হচ্ছে। এছাড়া দেশের ৪৬ পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পুলিশকে জঙ্গি দমনে বেসিক প্রশিক্ষণ দেয়ার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
ব্রিটিশ আমলের ধাচে চলে আসছে বাংলাদেশের পুলিশের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। কিন্তু অপরাধের ধরন পাল্টে যাওয়া আর জঙ্গি কার্যক্রমের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় পুলিশ সদস্য, বিশেষ করে অপারেশনে নেতৃত্ব দেবেন- এমন কর্মকর্তাদের ট্রেইনিং কারিকুলামে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে।
যে কোন পরিস্থিত মোকাবেলায় পুলিশের ১৪২ জন সদস্যের কমান্ডো প্রশিক্ষণ আছে। এ সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। শিগগিরিই ঢাকা, চট্রগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনায় সোয়াতের ৩০ জন করে সদস্য স্থায়ীভাবে রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
সাইবার ক্রাইম ও কমান্ডো ট্রেইনিংয়ে পুলিশকে প্রশিক্ষণ সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, অষ্ট্রেলিয়া ও ভারত।
দেশের ভেতরে খাগড়াছড়ির পাহাড় ঘেরা পরিবেশে চলছে পুলিশের কমান্ডো ট্রেইনিং।
৪৬ টি পুলিশ ট্রেইনিং সেন্টারের প্রশিক্ষণ কারিকুলামে যুক্ত হচ্ছে জঙ্গি দমনে প্রাথমিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কৌশল।
সারাদেশের যেকোন এলাকায় জঙ্গি দমনে কুইক রিসপন্সের লক্ষ্যে পুলিশের জন্য দুটি হেলিকপ্টার কিনতে সরকারের সাথে আলোচনা করছে পুলিশ সদর দপ্তর।