ইতোমধ্যেই অবশ্য উত্তর কোরিয়ার হ্যাকার গ্রুপটি হ্যাকিংয়ে নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করেছে। আন্তর্জাতিক সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ফায়ারআই জানিয়েছে, হ্যাকার গ্রুপটিকে ‘এপিটি৩৭’ বলা হয়। এটি উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়ায় ভয়ংকর হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে।
এবারই প্রথমবারের মতো ফায়ারআই উত্তর কোরিয়ার এ হ্যাকার গ্রুপটির কথা গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, হ্যাকার গ্রুপটি ইতোমধ্যেই বেশ দক্ষ হয়ে উঠেছে। -ডেইলি মেইল
উত্তর কোরিয়ার রয়েছে পরমাণু অস্ত্র ও মিসাইল। এবার সাইবার যুদ্ধেও দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এ দেশটি মরিয়া হয়ে উঠেছে। তবে উত্তর কোরিয়ার নগদ অর্থের সংকট রয়েছে। হ্যাকার দলটির লক্ষ্যও তাই হয়ে উঠেছে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা।
গত বছরই উত্তর কোরিয়ার হ্যাকার দলটি হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে জাপান ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অর্থ চুরি করেছে বলে জানা যায়।
এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার রিজার্ভ চুরির পেছনে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকারদের হাত রয়েছে বলে জানা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্টিলিজেন্সের পরিচালক ড্যান কোটস এ দাবি করেন।
তবে উত্তর কোরিয়া অবশ্য দাবি করেছে হ্যাকিংয়ের সঙ্গে তাদের দেশ জড়িত নয়।