হাসপাতাল থেকে ঘরে ফিরেছেন ন্যান্সি। আজ বেলা ১টা নাগাদ মগবাজারের ফ্ল্যাটে পৌঁছেছেন ন্যান্সি ও তার পরিবারের সদস্যরা। এমনটাই নিশ্চিত করেন ন্যান্সির ভাই জনি। গতকাল (১৮ আগস্ট) রাতেই হাসপাতাল থেকে তাকে ঘরে নিয়ে যাওয়ার জন্য পরিবারের সদস্যরা অনুমতি পেয়েছেন কর্তব্যরত ডা. ফরহাদের কাছ থেকে। আজ সকালে এমনটাই জানান হাসপাতাল কো-অর্ডিনেটর ডা. আলী আবরার। তিনি আরও জানান, ন্যান্সি এখন শারীরিকভাবে একদম সুস্থ। ভয়ের কোন কারণ নেই। তিনি আরও জানান, গেল তিন দিন হাসপাতালে ন্যান্সি মূলত ঘুমিয়েই কাটিয়েছেন। কারণ, সেবন করা ৬০টি ঘুমের ট্যাবলেটের ঘোর কাটতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। উল্লেখ্য, ময়মনসিংহে ১৬ই আগস্ট দুপুরে ব্রোমাজিপাম গ্রুপের ৪০টি জিওনিল ট্যাবলেট ও ঘণ্টাখানেক পর আরও ২০টি ল্যাক্সিল ট্যাবলেট সেবন করেন ন্যান্সি। মাত্রাতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খাওয়ার কারণে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল ও পরে রাতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওইদিন দিবাগত রাত সোয়া ১টায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তারপর ভর্তি করা হয় ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালে।