নানা অনিশ্চয়তার পর অবশেষে হামিদ ফেব্রিকসের মাধ্যমে শুরু হচ্ছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) নতুন পদ্ধতি। তবে শুরুতে সব ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট (ডিপি) বা ব্রোকার হাউজের বিনিয়োগকারীরা এ সুবিধা পাবেন না। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, যেসব ব্রোকার হাউজ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে পেরেছে কেবল তাদের গ্রাহকরাই এ পদ্ধতিতে আবেদন করতে পারবেন। পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে পদ্ধতিটির ত্রুটি-বিচ্যুতি চিহ্নিত হলে তা সংশোধন করে এটি সবার জন্য বাধ্যতামূলক করা হবে। তখন সব বিনিয়োগকারীকে এ পদ্ধতিতে আবেদন করতে হবে। আগামী ২৮শে সেপ্টেম্বর শুরু হতে যাওয়া এ প্রকল্পে ডিএসই ১৭৪টি, সিএসই ৭৩টি ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান ও ৩৭টি মার্চেন্ট ব্যাংককে অনুমতি দিয়েছে বিএসইসি। এসব প্রতিষ্ঠান আগ্রহী গ্রাহকের কাছ থেকে আবেদনপত্র জমা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিতে পৌঁছে দেবে। অবশ্য প্রযোজ্য পরিমাণ টাকা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে থাকতে হবে। তবে নতুন পদ্ধতির পাশাপাশি বিদ্যমান পদ্ধতিও সব বিনিয়োগকারীর জন্য বহাল থাকছে। আলোচিত ২৮৪ প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা চাইলে ডিপির মাধ্যমে আবেদন না করে ব্যাংকের মাধ্যমে আবেদন ও টাকা জমা দিতে পারবেন। যেসব ব্রোকার হাউজের বিনিয়োগকারীরা নতুন পদ্ধতিতে আবেদনের সুযোগ পাবেন- এ কে খান সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড, এমএএইচ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আদিল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, গ্রিনল্যান্ড ইক্যুইটিজ লিমিটেড, রয়্যাল ক্যাপিটাল লিমিটেড, ভিশন ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
ইটিবিএল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এবং দৌলতুন্নেসা ইক্যুইটিস লিমিটেড। আরও সুযোগ পাচ্ছে হাজী আহমদ ব্রাদার্স সিকিউরিটিজ লিমিটেড, রাসপিড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এবি অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড, এম-সিকিউরিটিজ লিমিটেড, সাকো সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইমতিয়াজ হোসাইন সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মিঞান আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, শাহজাহান সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এসেঞ্জ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, পপুলার ইক্যুইটিস লিমিটেড, মোহাম্মদ তালহা অ্যান্ড কোং লিমিটেড, হ্যাক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইউনিরয়েল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মো. ফখরুল ইসলাম সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এসআইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড, সালটা ক্যাপিটাল, জামাল আহমেদ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, হাওলাদার ইক্যুইটি সার্ভিসেস লিমিটেড ও ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের বিনিয়োগকারীরা। এ তালিকা আরও আছে ইত্তেহাদ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, এ এন এফ ম্যানেজমেন্ট কোং লিমিটেড, কে- সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কনসালট্যান্টস লিমিটেড, রোজ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ডাইনামিক সিকিউরিটিজ কনস্যালটেন্টস লিমিটেড, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মশিউর সিকিউরিটিজ লিমিটেড, কসমোপলিটন ট্রেডার্স (প্রা.) লিমিটেড, জয়তুন সিকিউরিটিজ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, শাকিল রিজভী স্টক লিমিটেড, এমেস সিকিউরিটিজ লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ট্রাস্টি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মোনা ফিন্যান্সিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজ লিমিটেড, তোবারক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, টি এ খান সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বিএলআই সিকিউরিটিজ লিমিটেড, পিপলস ইক্যুইটিস লিমিটেড, কমার্স ব্যাংক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ইউসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। এ ছাড়া রয়েছে আরও অনেক।