ফেলনা নয় উচ্ছিষ্ট হিসাবে ফেলে দেয়া পশুর হাড় ও ভুড়ি। রাজধানীতে প্রতিদিন এসব উচ্ছিষ্ট বিক্রি হয় অন্তত ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার। ফেলে দেয়া এসব উপাদান চীন, থাইল্যান্ডসহ নানা দেশে রফতানিও।
সবার কাছে যা আর্বজনা, হাজারিবাগের এই উচ্ছিষ্ঠের গুদামে তা মূল্যবান। রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে সংগ্রহ করে এগুলো জড়ো হয় এখানে। গরু-ছাগলের শিং, হাড়সহ দেহের বিভিন্ন অংশ দাম দিয়েই কেনে ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন, “জবাইয়ের পর একটি মাঝারি আকারের গরু থেকে পনেরো থেকে বিশ কেজি হার ফেলে দেয়া হয়। আর এই হাড় সংগ্রহ করে দিনে ব্যবসা হয় অন্তত দশ থেকে পনেরো লাখ টাকা। নাড়ি ভুড়ি বিক্রি হয় আরও অন্তত বারো লাখ টাকার।”
ব্যবসায়ীরা জানান, হাড়গোড় দিয়ে ওষুধ, বোতাম আর ঘর সাজানোর নানা উপকরণ তৈরি হয় হাড়গোড় দিয়ে। এ ছাড়া নানা দেশেই খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হয় নাড়ি ভুড়ি।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছর দশেক আগেও এই ব্যবসায় আগ্রহ ছিল না তেমন। তবে লাভ ভালো হওয়ায় ইদানিং অনেকেই ঝুঁকছেন খানিকটা অন্য রকম কারবারে। ওয়েব সাইট