কামরুল ইসলাম হৃদয়, চট্টগ্রাম ব্যুরো:: দক্ষণি চট্টগ্রামরে আরকান সড়করে বোয়ালখালী-পটয়িা সংযোগকারী বোয়ালখালী খালরে উপর ঝুঁকপর্িূণ মলিটিারি ব্র্রজি গত ২৭ এপলি পরর্দিশনর্পূবক চট্টগ্রাম-৮ আসনরে সাংসদ মঈন উদ্দীন খান বাদল নতুন ব্রজি নর্মিাণরে ঘোষণা দলিওে এখনও শুরু হয়নি ব্রজিরে নর্মিাণ কাজ। এমপরি ঘোষণার র্দীঘ তনিমাস পরেয়িে গলেওে নর্মিাণ কাজ শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ ও চরম হতাশা প্রকাশ করছনে এলাকাবাসী।ঝুঁকপর্িূণ এ ব্রজি দয়িে জোড়াতালরি মাধ্যমে কোন রকমে যান চলাচল অব্যাহত থাকলওে র্কতৃপক্ষরে ধীরে চলো নীতরি ফলে যকেোন সময় বড় ধরণরে র্দুঘটনা ঘটে ব্যাপক প্রাণ ও সম্পদহানরি আশঙ্কা করছনে স্থানীয়রা।জানা যায়, দক্ষণি চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান জলোর বভিন্নি উপজলোয় চলাচলরে অন্যতম মাধ্যম আরাকান সড়করে এই ব্রজিট।ি প্রতদিনি শতশত যাহবাহনে হাজারো মানুষ চলাচল কর।ে সংস্কাররে মাধ্যমে একমুখি ব্রজিরে দুই প্রান্তে দুইটি অস্থায়ী বইেলি সতেু জোড়াতালি দয়িে কোন রকমে চলছে যানবাহন। এক প্রান্ত দয়িে পণ্য কংিবা যাত্রীবাহী গাড়ি উঠলে অন্য প্রান্তরে গাড়ী দাঁড়য়িে থাকতে হয়। ঝুঁকপর্িূণ হওয়াতে যানবাহন চলে খুবই ধীরগততি।ে এতে ব্রজিরে উভয় পাশে র্দীঘ যানজটরে সৃষ্টি হয় ফলে সুযোগকে কাজে লাগয়িে গভীর রাতে এবং ভোর সকালে যাত্রীসাধারণরে কাছ থকেে নগদ টাকা, র্স্বণালঙ্কারসহ মূল্যবান জনিসিপত্র ছনিতাই করে র্দুবৃত্তরা।এ ছাড়া পটয়িা-বোয়ালখালীর সংযোগস্থল হওয়ায় ছনিতাইকারীদরে কবলে পড়ে র্সবস্ব খোয়ানোর পরও থানা পুলশি করতে ভয় পায় যাত্রীরা। ছনিতাইয়রে শকিার কয়কেজনরে সাথে কথা বলে জানা যায়, ছনিতাইয়রে ব্যাপারে বোয়ালখালী পুলশি বলে এটা পটয়িার এবং পটয়িা পুলশি বলে বোয়ালখালী থানার বষিয়। দু’পক্ষরে রশি টানাটানতিে যাত্রীসাধারণকে আরকে দফা হনেস্তরে শকিার হতে হয়। এতে ক্ষতগ্রিস্ত হওয়ার পরও থানা পুলমিরৈ নকিট যতেে ভয় পায় ছনিতাইয়রে শকিার যাত্রীরা। এছাড়া পাটাতন খুলে যাওয়া, পাটাতন ভঙ্গেে গাড়ি আটকে যাওয়া এখন নমৈত্তকি ব্যাপার। একারণে ঘন্টার পর ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়।ে সংশ্লষ্টি সূত্র জানায়, দ্বতিীয় বশ্বিযুদ্ধরে সময় আরাকান সড়কে ব্রটিশি সরকাররে মলিটিারি প্রকৌশল বভিাগ এ সতেুটি নর্মিাণ কর।ে মলিটিাররিা এটি নর্মিাণ করছেলি বধিায় স্থানীয়রা এটকিে মলিটিারী পুল (ব্রজি) নামে অভহিতি করনে। ব্রটিশি আমলে নর্মিতি বইেলি সতেুটি স্বাধীনতার আগে পাকা করা হয়। ১৯৯১ সালরে র্ঘূণঝিড়ে চট্টগ্রাম নগরমুখী বোয়ালখালী খালরে একাংশ দবেে যায়। ১৯৯৬ সালে সতেুটরি উত্তরাংশ দবেে গয়িে যান চলাচল দ্বতিীয়বাররে মতো বন্ধ হয়ে যায়। খালরে ভাঙ্গন তীব্রতর হলে যান চলাচল ২০০৬ সালরে দকিে আবারও বন্ধ হয়। ওই সময় চট্টগ্রামমুখী বোয়ালখালী অংশে প্রথমে ৭০ ফুট পরে আরও ২০ ফুট বইেলি সতেু নর্মিাণ করে সওজ।২০১১ সালে কক্সবাজারমুখী পটয়িা অংশ দবেে গলেে সখোনে আরও একটি বইেলি সতেু নর্মিাণ করা হয়। এভাবে এখনও জোড়াতালি দয়িে চলছে মলিটিারি ব্রজিট।ি সরজেমনি ঘুরে দখো যায়, ১২০ ফুট দর্ঘ্যৈ ও ১৮ ফুট প্রস্থরে সতেুটি ২টি এ্যবাসমন্টে, ৩টি স্পনে, ২টি পআিইইআর পলিাররে উপর নর্মিতি। মাঝখানরে পাকা প্রায় ৭০ ফুট অংশ অত্যন্ত ঝুঁকপর্িূণ হয়ে পড়ছে।ে দুইপাশরে বইেলি সতেু মূল পাকা সতেু থকেে সংর্ক্ষীণ হওয়াতে একরে অধকি বশেি যান চলাচল করতে পারছে না। মালবাহী গাড়ি উঠলে সতেুটরি কম্পন বড়েে যায়। এছাড়া বালু ব্যবসায়ীদরে দৌরাত্মরে কারণে দুইপাড়ে ভাঙ্গন বশেি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা। সওজ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৬ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব গত ২০১৩ সালে ১৩ র্মাচ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। র্বতমানে প্রায় ১০ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়ছে।ে স্থানীয়রা ব্রজিটি দ্রুত পরত্যিক্ত ঘোষণা করে নতুন সতেুর নর্মিাণ কাজ আরম্ভ করার জোর দাবী জানয়িছেনে।