আনোয়ার হোসনে রানা,মানকিগঞ্জ থকেে ফরিঃে
পদ্মা-যমুনা, ধলশ্বেরী, কালগিঙ্গা নদীর অব্যাহত পানি বৃদ্ধরি ফলে মানকিগঞ্জরে ঘওির, দৌলতপুর, শবিালয় ও হররিামপুর উপজলোর নম্নি ও চরাঞ্চল প্লাবতি হয়ে পড়ছে।ে পদ্মা-যমুনার পানি আরচিা পয়ন্টেে বপিদসীমার ৩১ সন্টেমিটিার উপর দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধরি ফলে দৌলতপুর উপজলোর বাচামারা, বাঘুটয়িা, চরকাটারী, জয়িনপুর, খলশী, চকমরিপুর এই ৬টি ইউনয়িনরে ৪০ টি গ্রামরে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়ছে।ে আজ সারাদনি সরজমনিে এসব এলাকা ঘুরে দখো গছেে বাচামারা, বাঘুটয়িা, চরকাটারী, জয়িনপুর ইউনয়িনরে ৩ হাজার বাড়ি ঘর হাটু-কোমড় পানতিে তলয়িে গছে।ে যার ফলে সখোনকার মানুষরে খাদ্য, বশিুদ্ধ পান,ি জ্বালানী লাকড়,ি গো-খাদ্য সংকট দখো দয়িছে।ে এ ছাড়াও যমুনা ও ধলশ্বেরী নদীতে গত কয়কে দনিে হঠাৎ র্বষার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর করাল গ্রাসে ও প্রায় ৮ শতাধকি বসত বাড়ি ঘর, পাকা রাস্তা, শক্ষিা প্রতষ্ঠিান, হাট বাজারসহ, আবাদি ফসলী জমি নদী র্গভে বলিীন হয়ছে।ে নদীর ভাঙনে বলিীন মানকিগঞ্জরে প্রায় আট শতাধীক বসত বাড়ি ও ফসলী জম।ি বাড়ীঘর বলিীন হয়ে দশিহোরা মানুষ খোলা আকাশরে নীচে মানবতের জীবনযাপন করছনে। এছাড়াও ভাঙন আতংকে দনিাতপিাত করছনে কয়কে হাজার পরবিার। নদী ভাঙ্গন এলাকার খটেে খাওয়া মানুষ ঘর বাড়ী, গৃহপালতি পশু ও বাড়ীতে ব্যবহাররে সকল জনিসি পত্র নয়িে নৌকা যোগে চলে যাচ্ছে এক এলাকা থকেে অন্য এলাকায় নতুন করে বাঁচার আশায়। গত কয়কে দনিরে যমুনা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গনে দৌলতপুর উপজলোর বাচামারা ইউনয়িনরে চুয়াডাঙ্গা, বাচামারা ঘোষপাড়া, কল্যানপুর ,বাচামারা উওর খন্ড, চরকাটারী ইউনয়িনরে কাঠাল তল,ি লালপুর, চরকাটারি ডাক্তার পাড়া, বাগপাড়া, মন্ডলপাড়া, কামার পাড়া, বাঘুটয়িা ইউনয়িনরে লোকজন যমুনা নদীর চরে নজিরে ভটি-েমাটি হারয়িে অন্যরে জমরি উপর বাড়-িঘর জনিসিপত্র নয়িে খোলা আকাশরে নচিে মানবতের জীবন যাপন করছ।ে জয়িনপুর ইউনয়িনরে চয়োরম্যান মো: বলোয়তে হোসনে বলনে, “বাচামারা দৌলতপুর সড়করে বন্যৈা নামক স্থানে প্রায় একহাজার ফুট পাকা সড়ক নদী র্গভে বলিীন হওয়ায় সড়ক যোগাযোগ বচ্ছিন্নি হয়ে পড়ছে।ে এদকিে আমতুলী হাইস্কুল, আমতুলী গরু হাট, আমতলী প্রাথমকি বদ্যিালয়, বন্যৈা পাকারাস্তা তনিটি ব্রজি ভাঙনরে সম্মুখীন হয়ছে।ে সরকার-িবসেরকারভিাবে বর্ন্যাতদরে পাশে এগয়িে আসার আহবান জানাচ্ছ।ি”চরকাটারী ইউনয়িন পরষিদরে চয়োরম্যান আবুল কালাম আজাদ বলনে-চরাঞ্চলরে খটেে খাওয়া দনি মজুর মানুষজন প্রতি বছর নদী ভাঙ্গনরে সাথে সাথে জীবন সংগ্রাম চালয়িে আসছ।ে সরকার ভাঙ্গন রোধে র্দীঘ মর্য়োদী পরকিল্পনা ও বঁেড়ীবাধ নর্মিাণ না করলে বাচামারা ইউনয়িন সহ চারটি ইউনয়িন একসময় মান চত্রি থকেে সর্ম্পূণ বলিীন হয়ে যাব।ে ঘওির উপজলো পরষিদ চয়োরম্যান খন্দকার লয়িাকত হোসনে বলনে, নদী ভাঙনরে ফলে ১০ টি গ্রামরে মানুষজনরে যাতায়াতরে একমাত্র রাস্তা ও ঘওির র্পূব পাড়া ব্রীজ নদীতে ধ্বসে পড়ছে।ে নদী ভাঙন রোধে সরকারী র্পযায়ে র্দীঘ ময়োদী পরকিল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন না করলে ঘওিররে ১০ টি গ্রাম মানচত্রি থকেে বলিীন হয়ে যাব।ে জলো নর্বিাহী র্কমর্কতা মো. শফউির রহমান জানান, আমি এই উপজলোয় নতুন যোগদান করছে।ি এলাকা পরর্দিশন ও বর্ন্যাতদরে সাহার্য্যথে স্থানীয় জনপ্রতনিধিদিরে সাথে আলাপ আলোচনা করে র্উদ্ধতন র্কতৃপক্ষকে অবগত করা হবে । জলো পানি উন্নয়ন র্বোডরে নর্বিাহী প্রকৌশলী মোঃ আবু তাহরে জানান, ভাঙন কবলতি এলাকা পরর্দিশন করা হয়ছে।ে ইতোমধ্যে একটি প্রকল্পরে কাজরে অনুমোদন দয়ো হয়ছেে এবং আগামি সপপ্তাহ খানকেরে বাকী প্রকল্প তরৈী করে ভাঙন রোধে কাজ করা হব।ে এ ব্যাপারে মানকিগঞ্জরে অতরিক্তি জলো প্রশাসক (র্সাবকি) আসলাম হোসনে জানান, গত ক’দনিে নদীসমূহরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় র্পযবক্ষেণ করা হচ্ছ।ে উপজলো নর্বিাহী র্কমর্কতাদরে পানতিে ডুবে যাওয়া পরবিাররে তালকিা করতে বলা হয়ছে।ে দ্রুত র্দুগতদরে মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বতিরণ করা হবে বলওে জানান তনি।ি