1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
ভারতের দিকে তাকিয়ে বিএনপি : ডেড লাইন ১৬ মে - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সোনার দাম আরও কমল রাজধানীতে পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ বিএনপির জায়েদ খানের এফডিসিতে ফেরা হবে কিনা, জানালেন ডিপজল কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট সিনেমা হলে দেওয়া হচ্ছে টিকিটের সঙ্গে ফ্রি বিরিয়ানি ঢাকায় বড় জমায়েত করতে চায় বিএনপি ১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন যশোরে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের অভিযোগ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেলের জয়লাভ গোবিন্দগঞ্জে অটোচালক দুলা হত্যার মূল আসামি আটক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু পলাশবাড়ীতে উপজেলা নির্বাচনে অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলেই বিএনপি বলে বিরোধীদল দমন’ এবার বুবলী-শাকিবের ‘কোয়ালিটি টাইম’ নিয়ে মুখ খুললেন অপু

ভারতের দিকে তাকিয়ে বিএনপি : ডেড লাইন ১৬ মে

  • Update Time : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০১৪
  • ৩৭০ Time View

gdfs১৬ মের দিকে তাকিয়ে আছে বিএনপি। ১৬ মে বিএনপির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। কারণ ওই দিন নির্ধারিত হবে ভারতের ভবিষ্যৎ। কে হবেন সেখানকার প্রধানমন্ত্রী। কোন দল ক্ষমতায় আসবেÑ কংগ্রেস না বিজেপি। ভারতে কোন দল সরকার গঠন করে সেটা বিবেচনা করেই বিএনপি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিবে। কংগ্রেস ক্ষমতাসীন হবে নাÑ এমনটাই মনে করছে তারা। তাদের কাছে যে খবর রয়েছে তাতে মোদিরই ভারতের সিংহাসনে বসার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই হিসাবে বিজেপি ক্ষমতাসীন হলে ও নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলে তারা দ্রুত আন্দোলনে নামার জন্য পরিকল্পনা করছে। সেটা শুরু হবে সেপ্টেম্বরেই। সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বরÑ এই তিনমাস আন্দোলন করবে। তিন মাস আন্দোলন করার পর সাফল্য আনতে পারবে মনে করছে। ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করানোর জন্য সরকারের উপর চাপ তৈরি করবে। এখন থেকে এই লক্ষ্য রেখে নানা পরিকল্পনা করছে।
বিএনপির সূত্র জানায়, কোন কারণে মোদি প্রধানমন্ত্রী না হলে, বিজেপি ক্ষমতাসীন না হলে নতুন করে তারা ভাববে কেমন করে আন্দোলনে যাবে। তখন আন্দোলনের রূপরেখাতেও কিছুটা পরিবর্তন আনবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ একজন উপদেষ্টা বলেন, ১৬ মের দিকে তাকিয়ে থাকতেই হচ্ছে আমাদের। সেখানে কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে তারা এখন যেভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে কাজ করছে, সরকারকে সমর্থন করছে, এটা অব্যাহত থাকবে। এই সরকারকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার জন্য কংগ্রেস সব ধরনের সহযোগিতা করবে। বিএনপিকে কোনো আন্দোলন করতে দিবে না। চাপের মুখে রাখবে। সফল কোন কর্মসূচি করতে দিবে না। সরকারকে দিয়ে চাপ তৈরি করবে। এতে করে বিএনপি একটি ধর্মঘট, হরতালও যাতে সফল করতে না পারে সেই জন্য সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে। তিনি বলেন, কংগ্রেস এখন কোনোভাবেই বিএনপির ফেভারে কাজ করছে না। আওয়ামী লীগের পক্ষে কাজ করছে। এই জন্য সব দিক বিবেচনা করেই এগুতে হচ্ছে।
বিএনপির সূত্র জানায়, বিএনপির সামনে হত্যা, গুম, অপহরণÑ এই তিন ইস্যুতে বড় ধরনের আন্দোলনের সুযোগ থাকলেও তারা তা করছে না। তারা আস্তে আস্তে এগুতে চাইছেন। সেই সঙ্গে এটাও চাইছেন যে, জুলাই মাস পর্যন্ত দলকে গুছিয়ে নিতে। ঢাকায় দল গঠন আগে শুরু করার কথা থাকলেও সেটা শুরু করতে পারেনি। তা না পারলেও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানে কমিটি করা হচ্ছে। সম্প্রতি মৌলভীবাজারে জেলা কমিটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেখানে সাইফুর রহমানের বিকল্প কোনো নেতা না পাওয়ার কারণে তা হয়নি। সাইফুর রহমানের ছেলে নাসের রহমানকে দায়িত্ব দেয়ার জন্য উপযুক্ত মনে করা হচ্ছে না। বিএনপির মৌলভীবাজার জেলার নেতা কর্মীদের মধ্যে এনিয়ে অসন্তোষ রয়েছে। পদত্যাগেরও দাবি উঠে। তার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আছে সবই কেন্দ্রে পৌঁছায়। সেটা পৌঁছানোর কারণে তাকে দায়িত্ব না দিয়ে নতুন কাউকে সেখানে দেয়া হবে। এই কারণে আরো ভেবে-চিন্তে ও সাইফুর রহমানের সমতুল্য না হলে অন্তত সেখানকার সমস্যা মেটাতে পারবেন, দলকে সুসংগঠিত করতে পারবেনÑ সেই রকম নেতাকে দায়িত্ব দেয়া হবে। এই রকম ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলার কমিটি গঠন করা নিয়ে বেগ পেতে হচ্ছে।
বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ একজন নেতা বলেন, দলকে সংগঠিত করা ভীষণ জরুরি। এই কারণে সব ধরনের চেষ্টাও করা হচ্ছে। তবে তাতে এখনো এগুনো সম্ভব হয়নি। মার্চ মাসে কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল সেটা করা যায়নি। এপ্রিল ও মে মাসেও হচ্ছে না। আরো সময় লাগবে। এই অবস্থায় বিএনপিকে নিজেদের দলের ভেতরে দল গোছানোর জন্যই বেশি সময় লাগছে।
৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠিত হয়েছে। সেটা হওয়ার পর এই সরকারকে বিএনপি মেনে নেননি। বারবার অবৈধ সরকার বলে আখ্যায়িত করে আসছে। নানা সময়ে আন্দোলন করারও হুমকি দিচ্ছে। তবে সেটা এখনও করতে পারেনি। তা না পারলেও চেষ্টা অব্যাহত আছে। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন এখন অপহরণ, গুম ও হত্যার ইস্যুতে সরকারকে চাপে রাখতে চাইছে। এর প্রেক্ষিতে তিনি নারায়ণগঞ্জে সাতজনকে অপহরণ করে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সারা দেশেই এই ধরনের ঘটনা চলছে দাবি করেন। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থাকে মৃত্যুকূপের সঙ্গে তুলনা করেছেন। সরকারের বিরুদ্ধে কথাও বলছেন। তার দাবিÑ সারা বাংলাদেশ আজ মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে। সারা দেশে হাহাকার-কান্না। নারায়ণগঞ্জে সাত-সাতজন মানুষকে গুম করে হত্যার পর নদীতে ভাসিয়ে দিল। লাশ যেন না পাওয়া যায়, সেজন্য ইট-বালি দিয়ে ডুবিয়ে রাখা হল। শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, রাজশাহী, ফেনী, চট্টগ্রাম, লক্ষ্মীপুর, বগুড়াসহ সারা বাংলাদেশই আজ মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে। র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটানোর পর গুম-খুনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রশাসনের সবার জবাবদিহি নেয়া হবে। তিনি দেশবাসীকেও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। সেটা করে খুন-গুমের ঘটনায় আর চোখের পানি না ফেলে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। জনগণ যাতে সরকারের বিরুদ্ধে এই ইস্যুতে কথা বলে সেই জন্য তিনি সরকার ও সরকারি দলকে গুম-খুনের জন্য দায়ী করে বলেন, দেশের প্রায় সব জেলায় গুম-খুন হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে ধরা হয়নি, ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ, যারা জড়িত তারা সবাই সরকারের লোক। নারায়ণগঞ্জের সাতজন গুম ও খুনের ঘটনার কয়েক দিন পর প্রধান আসামির বাড়িতে অভিযানের সমালোচনা করেন। যাতে করে জনগণের মধ্যে সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠে। এই জন্য বলেছেন, নূর হোসেন একজন ক্রিমিনাল। সে কোথায়? জনগণ তাকে কারাগারে দেখতে চায়। সাত দিন পর কেন তার বাড়িতে রেইড হলো? একটি বিশেষ জেলার পুলিশ বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাদের দিকে আমাদের নজর আছে। সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আওয়ামী লীগ চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না। একদিন বিদায় নেবে। তারপর কোথায় যাবেন? জবাব দিতে হবে। কত মানুষকে গুম-খুন করেছেন। গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজ নারায়ণগঞ্জে হরতাল হয়েছে। আমরা এই সরকারের কাছে জানতে চাই কারা এটা করছে। এই যে খুন করে নদীতে লাশ ফেলা হলো, কয়েকদিন পর নদীতে তাদের লাশ ফেলে দেওয়া হচ্ছে। কারা জড়িত? সরকারি দলের লোকজনই গুম-অপহরণের সঙ্গে জড়িত দাবি করে খালেদা বলেন, ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আওয়ামী লীগের আমলেই গুম-অপহরণের ঘটনা ঘটে। সিরাজ শিকদার কার আমলে গুম হয়েছিল এটাও দেশবাসী জানে। বেগম খালেদা জিয়া এই ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে সরকারের যথাযথ ভূমিকা না রাখার কথা তুলে ধরে বক্তব্য রাখবেন।
সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়া এখন প্রশাসনকেও ছাড়বেন না। এই জন্য প্রশাসনে দলীয়করণের কড়া সমালোচনা করবেন। এরই অংশ হিসাবে র‌্যাবের সমলোচনা করেন। র‌্যাবকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে। পুলিশকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটিকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। প্রশাসনের সব পর্যায়ে একই অবস্থা।
সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি জনমনে আরো নেতিবাচক ধারণা তৈরি করার জন্য প্রচারণা চলাবে। জনগণ যাতে বিষয়গুলো বুঝতে পারে ও সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় সেই জন্য চেষ্টা করছেন। নারায়ণগঞ্জে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় ফুঁসে ওঠা মানুষদের আই-ওয়াশ করতেই এতদিন পর অভিযান চালানো হচ্ছে। জনগণ ফুঁসে উঠেছে। তাদের দৃষ্টি অন্যদিকে সরাতে নুর হোসেনের বাড়িতে অভিযান, কিন্তু এতদিন পরে কেন? তদন্তের নামে আই-ওয়াশ দিচ্ছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব দল-মত নির্বিশেষে এই অবস্থা প্রতিহত করতে হবে। সরকারের সমলোচনাও করছেন। বলছেন, দেশে এখন এক ব্যক্তির শাসন চলছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে হটাতে হবে। কাউকে যেন গুম হতে না হয়, বেঁচে থাকার অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করতে হবে। বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সমালোচনাও করছেন। একজন দায়িত্বশীল মন্ত্রী যদি এমন কথা বলেন, তাহলে সুষ্ঠু তদন্ত কখনোই হতে পারে না। সরকার নারায়ণগঞ্জের ঘটনা বিএনপির কোটে ঠেলে দেয়ার চেষ্টা করলেও তা বিএনপি অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, গুম অপহরণে নাকি বিএনপির হাত আছে। বিএনপি তো ভিকটিম। বিএনপিকে নির্মূল করতেই তো এসব করছেন। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সরকার আজ বিরোধীদল দমনে ব্যবহার করছে। বিএনপি এনিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। কর্মসূচি দিচ্ছে। তারা আরো কর্মসূচে দিবে। বেগম খালেদা জিয়া বৈঠক করেই সিদ্ধান্ত নিবেন।
দিনের পর অপহরণের ঘটনা বাড়ছে। তা বাড়লেও এই ঘটনা বন্ধ করার জন্য তেমন সফল্যের কোন উদ্যোগ নেয়া সম্ভব হয়নি সরকারের পক্ষে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দারাও তেমন কোনো কিছুই করতে পারছে না। দিনে-দুপুরে মানুষ তাদের সামনে থেকেই অপহরণ ও গুম করে দিচ্ছে। এর হদিস মিলছে না। সম্প্রতি এই ধরনের ঘটনা বেড়েছে। নারায়ণগঞ্জ এখন অপহরকারীদের ও ওই চক্রের নিরপদ আশ্রয় স্থলে পরিণত হয়েছে। তারা ওই রুটের চলমান অবস্থায় গাড়ি থেকে মানুষকে অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছে। পর পর তিনটি ঘটনা কয়েকদিনের ব্যবধানে ঘটলেও সেটা নিয়ে যাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তেমন কিছুই করতে পারছে না। এই ইস্যুতে বেগম খালেদা জিয়া জনগণের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার জন্য চেষ্টা করছেন।

আ স

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com