আনোয়ার হোসনে রানা,ধামরাই প্রতনিধিঃি
সাভাররে পোড়াবাড়,ি অমরপুর, কাঞ্চনপুর গ্রামে প্রায় ১০ হাজার বদেে সম্প্রদায়রে বসবাস। বছররে অধকিাংশ সময়ই দশেরে বভিন্নি জায়গায় ফরেি করে বড়োয় বদে-েবদেনেীরা। এখন এই পল্লীতে শুরু হয়ছেে ঈদরে আমজে আর মলিন মলোর।সাভার বাসস্ট্যান্ড থকেে পশ্চমিে ৩০ মনিটি পায়ে হাটলইে বদেপেড়া । খাল খন্দে ভরা পল্লী যাওয়ার রাস্তাটি কাদা আর উচু নচিু ,ভাংগাচোড়া। এই রাস্তা পরহলইে ঠকিানা বদেপেল্লী পোড়াবাড়,ি অমরপুর ও কাঞ্চনপুর। রক্সিায় যতেে যতেে কথা হয় রক্সিা চালাক হামদি এর সাথে সে জানায়, এখানে ঈদরে মৌসুম এটাই। কোরবানরি ঈদ এলইে আয় রোজগার বশেি হয়। কারণ গত সপ্তাহ থকেে বদে-েবদেনেীরা পল্লীতে ফরিতে শুরু করছেনে। ঈদরে পর আরো দুই সপ্তাহ তারা তাদরে পল্লীতে অবস্থান করবনে। তাই, আমাদরেও বরিতি নইে। দুটি পয়সা রোজগার করার সময় তো এখনই। আলাপ শষে হতে না হতইে চালক নাময়িে দয়ে বদেপেল্লীর তনি রাস্তার মোড়।ে জমে উঠছেে মোড়রে চায়রে দোকানগুলো। দোকানরে চয়োর-বঞ্চেগুলো দখলে নয়িে জময়িে আড্ডা দচ্ছিে বদে-েবদেনেীরা।তবে সইে চরিাচরতি বাচনভঙ্গি আর পোশাকইে মলেে ধরছনে নজিদেরে স্বকীয়তা। বদেদেরে কউে কউে সফদে লুঙ্গি আর র্কুতা পরে আয়শেি ভঙ্গতিে সগিারটে ফুকাচ্ছনে আর চায়রে কাপে চুমুক দচ্ছিনে। বদেনেরিাও আড্ডা দচ্ছিনে নজিস্ব ঢংয়ইে। সুতি শাড়রি আচল কোমড়ে গুজে কথার যনে ফুলঝুিড়ি ছারছে বদেনেীরা। আর তাদরে মনরে মাধুরী মশোনো কথায় যনে দুলে দুলে সায় দচ্ছিে নজরকরা নাকরে নথ, নোলক, কানরে দুল, কোমড়রে বছিা আর হাতরে বাহারি রংঙগের বালাগুলো। খয়রে-র্জদায় পান খয়েে ঠোট লাল করা বদেনেীরা ভাগাভাগি করনেচ্ছিনে পরবাসরে আনন্দ আর দুঃখরে কথা গুলো। বরিতহিীনভাবে কউে কউে বলে যাচ্ছনে কউেবা নীরবে শুনছনে। আবার কউেবা ব্যাস্ত রকমারি খারার রান্নায় কারণ কারো কারো ছলেে ময়েরে বয়িে । কথা হলো, বদেে সরদার দয়ালরে সঙ্গ।ে প্রায় ১১ মাস পরে বুধবার পল্লীতে ফরিছেনে তনিসিহ তার দল । এবারে তাদরে বশেরিভাগ সময়ই কটেছেে উত্তরবঙ্গরে জলোগুলোত।ে সবসষে দনিাজপুর জলোর বীরগঞ্জরে প্রমেবাজারে ঘাঁটি বঁেধছেলি দয়ালরে নতেৃত্বে থাকা বদে-েবদেনেীর দল। সখোন থকেইে পুরো দল নয়িে গ্রামে ফরিছেনে কোরবানি ঈদ করতে প্রতবিছর তারা ঈদরে সময় দলবঁেধে পল্লীতে ফরিে আসনে নাররি টান।ে এসময় নানা আনন্দ ছলে,েময়েরে বয়িে দওয়া হয়। সরদার বলনে, ‘বছররে কোনো সময় একত্রতি হওয়া বদেে সম্প্রদায়রে ঐতহ্যি। বশিষেত কোরবানি ঈদকে উপলক্ষ করে আমাদরে র্পূবপুরুষরো নদীর কোনো এক ঘাটে চলে আসত। নদী-নালা না থাকায়, তা আর এখন হয় না। একই কারণে স্থায়ী ঠকিানার জন্য এই পল্লী পত্তন। শত বছর আগে পল্লীটি গড়ে ওঠার পর থকেইে আমাদরে সম্প্রদায়রে লোকরো কোরবানি ঈদরে আগে এখানে চলে আস।ি তনিি বলনে, ঈদরে দুই সপ্তাহ পর আবারো সরদারদরে নতেৃত্বে ভাগ হয়ে বভিন্নি জলোয় জলোয় ছড়য়িে পড়ব। বছররে এই সময়টি পল্লীর রং বদলে যায়। অনকে কষ্টে উর্পাজতি র্অথ আমরা পল্লীতে এসে দু’হাতে খরচ কর।ি এই সময়ে র্কাপণ্যতার কোনো বালাই নইে। বলতে পারনে, জীবনযাপনরে প্রতযিোগতিা। বদেে সরদার দয়ালরে কথায় সায় দনে দোকানি শরেমীও। বলছলিনে, ‘আমরা এই সময়রে জন্য চয়েে থাক।ি গত সপ্তাহ থকেে ব্যবসা জমে উঠছে।ে বদেে পরবিাররে অনকেইে বছরব্যাপী বাকি খায়। যারা বাইরে থকেে এসছেনে, তাদরে অনকেইে বাকি পরশিোধ করে দচ্ছিনে। বদেে পল্লীর ঈদ আনন্দ একটু আগইে শুরু হয়। কোরবানরি ঈদকে উপলক্ষ করে পল্লীতে ফরিে আসা এ সম্প্রদায়রেি পুরোনো রীত।ি অনকেে আবার পল্লীতে একত্রতি হওয়াকে বাধ্যবাধকতাও মনে করনে। বদেে সরদার তাহরে উদ্দনি বলনে, ‘বছররে এই সময় একত্রতি হওয়া আমাদরে সমাজরে বশিষে সংস্কৃত।ি এই সময়ইে বদেে সম্প্রদায়রে ছলে-েময়েদেরে বয়িসেহ নানা সামাজকি অনুষ্ঠানরেও আয়োজন করা হয় এই সময়।ে