সংসদ সদস্য সেলিম ওসমানের নির্দেশেই নারায়ণগঞ্জে শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তকে লাঞ্ছিত করা হয়। বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদনে একথা বলা হয়েছে।
আজ এ প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দেয়া হয়। এতে বলা হয়, ঘটনা তদন্তে ২৭ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। সাক্ষীরা জানান, উপস্থিত জনতার চাপে বাধ্য হয়ে সেলিম ওসমান ওই নির্দেশ দিয়েছেন।
এতে আরও উল্লেখ করা হয় যে শ্যামল কান্তি ভক্তের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে এক ছাত্রকে মারধর করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন পেয়ে শ্যামল কান্তির দায়ের করা জিডি মামলা হিসেবে নেয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।