আসন্ন সাংসদ নির্বাচনে আশাশুনি উপজেলার ১১ টি ইউনিয়নের ২৩৭ টি গ্রামের ভোটারদের কাছে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এবার নানা চিন্তা ভাবনা করছে।তারা চায় সৎ যোগ্য,দূর্নিতিমুক্ত ব্যক্তি এবং যে এলাকায় উন্নয়ন করবে তাকে ভোট দেবে। এলাকার জনসাধারন রা বার বার দেখে এসেছে অধিকাংশ নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা ভোটের পর এলাকা ছাড়েন এবং জরুরি প্রয়োজন ছাড়া এলাকায় আসেন না।আর যারা এলাকায় বসবাস করেন তারাও এলাকার উন্নয়ন করেননি বরং নিজেদের স্বার্থ নিয়ে বেশী ব্যস্ত থাকেন।বর্তমানে আশাশুনির উন্নয়ন কর্মকান্ড উন্নতি হলেও আরও উন্নয়ন চায়।আশাতীত উন্নয়ন না হওয়ায় আশাশুনি বাসির মধ্যে রয়েছে হতাশা ও পঞ্জী ভূতােভ।তাই তারা এবার বাজিয়ে নিতে চাই আগামি নির্বাচনে প্রতিদন্বী প্রার্থীকে।এলাকার উন্নয়নে সুর্নিষ্ট ভাবে কি প্রতিশ্রতি দেন তারা জেনে নিতে চান।স্থানীয় সমস্যা ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় কে বেশী করে উন্নয়ন করেছে এবং করবে সে বিষয়ে গুরত্ব দিচ্ছেন।বেকারত্ব সর্বগ্রাসি রুপ নিয়েছে এলাকায় ফলে তারা কর্মসংস্থানের অভাবে এলাকার অভাবি মানুষ।রিসকাচালায়,রাজমিস্ত্রির কাজ করে,ইট ভাটার শ্রমিক এবং দিনমজুরের কাজ করে আয় রোজগারের চেষ্টা করে থাকে। এ সিমীত আয়ের কারনে অভাব এবং দারিদ্র তাদের ছাড়ে না।আগামিতে বন্যা,নদীভাঙ্গন অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবোলায় কার্যকর ব্যাবস্থা গ্রহন করবে এমন প্রার্থী চায়।অবহেলিত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারনে উৎপাদিত কৃষি পন্য বাজারজাতের কারনের ব্যবস্থা নিবে।আশাশুনির নির্বাচনী এলাকায় বেশ কিছু কালভার্ট রয়েছে যা ৮/১০ বছর প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে অসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে সে গুলোর উন্নয়ন করবে।এছাড়া কয়েক টি গুরুত্ব পূর্ণ স্থানে ব্রীজ বা রাস্তা নির্মান খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।অথচ সে ব্যাপারে কোন ও উদ্যেগ নেই নি।আশাশুনির সাংসদ এর নির্বাচনী এলাকার জন প্রতিনিধির কাছে ভোটারা এবার নতুন উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ড চাই।
।আশাশুনির প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সুবিধা চাই।এছাড়া নদী ঙাঙ্গন সর্বশান্ত হওয়ায মানুষের দাবি নদী শাশন।প্রতিবছর আশাশুনির অনেক পরিবার নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়ে উদ্বাস্ত হয়।তাদের বাড়ি ঘর শুধু নিচ্ছিহ্ন হয়না আবাদী জমি সহ সব কিছু নদীতে বিলিন হয়ে যায় এব্যাপারে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেবে।তাদের কে ভোট দেবে,কারনে অকারনে পাতি মস্তান দিয়ে হেনস্তা করা,লাঠিয়াল বাহিনী,পোষ্য মস্তান বাহিনী দ্বারা জনগনকে জিম্মি করে রাখা এরকম প্রাথী চায় না জনগন।আর এসব কথা আশাশুনির বিভিন্ন হাটবাজার,চায়ের স্টল, বিভিন্ন রাস্তার মোড়,গ্যারেজ এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে।