কথাতেই আছে ‘আপনা হাত জগন্নাথ’। বিষয়টা যেন এমন যার কিছু না আছে তার নিজের হাতটা আছে। তাহলে নিজের এই অমূল্য রতন হাতকেই কাজে লাগান কাজের ফাঁকে। তবে এই হাত কম্পিউটার কি-বোর্ডে রাখলে হবে না। বাকিটা বুঝে নিতে হবে। নিজের হাতের স্পর্শ কোথায় রাখলে কাজের ফাঁকে মন চাঙ্গা হয়ে উঠবে বুঝে নিন। অবশ্য বেশি বুঝে লাভ নেই। করে দেখান কাজে।
অফিসের কাজের চাপে মনমরা হয়ে পড়ছেন। ধীরে ধীরে পারফর্মেন্সের গ্রাফ নিচের দিকে হচ্ছে। কোন চিন্তা না করে কাজের ফাঁকেই একটু হস্তমৈথুন করে নিন। তারপর দেখুন ফল ‘হাতে’নাতে। মুহূর্তে মনপ্রান একদম ফ্রেশ। নতুন উদ্দ্যমে কাজ শুরু হবে। নটিংহ্যামের ট্রেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সাইকোলজি লেকচারার মার্ক সার্জেন্ট এমনি জানিয়েছেন তার বক্তব্যে।
তিনি বলেন, “আপনি যদি অফিসে প্রচুর কাজ করতে হাঁফিয়ে পড়েন তাহলে চাপমুক্তির একমাত্র পথ হস্তমৈথুন।” মার্কের কথায় সহমত পোষণ করেছেন ডক্টর ক্লিফ আর্নল। তিনি আবার আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বলেন, “কাজ আরও নির্ভুল করতে হস্তমৈথুন দারুন উপযোগী।” অকারন আগ্রাসন কমাতে এবং নিজেকে হাসিখুশি রাখতেও হস্তমৈথুন দারুন উপযোগী বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বলছে হস্তমৈথুন ডায়াবেটিস, প্রস্টেট ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। গবেষণা থেকে এও জানাচ্ছে বিশ্বের ৯৪ শতাংশ পুরুষ হস্তমৈথুন করেন। মহিলাদের হস্তমৈথুনের শতকরা হার ৮৫ শতাংশ।