আরজে রাফি, নিউজ ডেস্কঃ দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনও জানা যায়নি মিয়ানমারে আটক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের দুই সাংবাদিককে কোথায় রাখা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ আর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকার মুখে দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ১৪ দিনের রিমান্ড শেষ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যরা তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন।
গত ১২ ডিসেম্বর পুলিশ সদস্যদের দাওয়াতে ইয়াঙ্গুনের আট ব্যাটেলিয়ন সদর দফতরে রাতের খাবারে অংশ নিতে যান রয়টার্সের দুই সাংবাদিক ওয়া লোন ও কিঁয়াও সোয়ে ও। তারা আর ফিরে না আসার দুইদিনের মাথায় দেশটির তথ্যমন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পাতায় তাদের আটকের খবর নিশ্চিত করা হয়। রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চির একজন মুখপাত্রও ওই খবর নিশ্চিত করেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে তথ্য সংগ্রহ করার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। তখন থেকেই পরিবোরের সদস্য ও আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাননি এই দুই সাংবাদিক।
১৯২৩ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশিক আমলে তৈরি রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা আইনে ওই দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মিয়ানমার। এত সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে তাদের। তবে আটককৃত সাংবাদিকদের মুক্তির দাবিতে আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে সরব হয়ে উঠেছেন মিয়ানমারের সাংবাদিকেরাও। দেশটির সাংবাদিকেরা মুখে কালো কাপড় বেধে প্রতীকী কর্মসূচিও পালন করেছেন।
দেশটির সংবাদমাধ্যম রেডিও ফ্রি এশিয়ার খবরে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব টিন মিয়ান্ট বলেছেন, ‘প্রথম রিমান্ড শেষ হলে তারা (দুই সাংবাদিক) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাত করতে পারবেন। স্বীকারোক্তির জন্য তাদের আদালতে পাঠানো হবে।’
মিয়ানমারে আইন অনুযায়ী রিমান্ডের ১৪ দিনের মধ্যে অভিযুক্তকে আদালতে তুলতে হয়। তবে এক্ষেত্রে এখনও পরিস্কার নয় যে কবে থেকে তাদের রিমান্ডের সময় গণণা শুরু হবে। বা করবে তাদের জন্য দ্বিতীয় ১৪ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার হতে রয়টার্সের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
ওই দুই সাংবাদিকের পরিবারের সদস্যরা বলছেন তাদের সঙ্গে রিমান্ড, তদন্ত বা অন্য কোন কিছু সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ করা হয়নি। রয়টার্সও সেসব কিছু পায়নি।
স্থানীয় পত্রিকা ডেইলি ইলেভেন নিউজপেপারের খবরে বলা হয়েছে, টিন মিয়ান্ট বলেছেন রয়টার্সের দুই সাংবাদিকে মামলা হবে ‘স্বচ্ছ’। কর্তৃপক্ষ আইন মেনে চলবে।
এই দুই সাংবাদিকের আটকের বিষয়ে এরইমধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, মার্কিন পররাষ্ট্র মহাসচিব রেক্স টিলারসন, ব্রিটেন, কানাডা, বাংলাদেশ। দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনও জানা যায়নি মিয়ানমারে আটক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের দুই সাংবাদিককে কোথায় রাখা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ আর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়তে থাকার মুখে দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ১৪ দিনের রিমান্ড শেষ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যরা তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাবেন।
গত ১২ ডিসেম্বর পুলিশ সদস্যদের দাওয়াতে ইয়াঙ্গুনের আট ব্যাটেলিয়ন সদর দফতরে রাতের খাবারে অংশ নিতে যান রয়টার্সের দুই সাংবাদিক ওয়া লোন ও কিঁয়াও সোয়ে ও। তারা আর ফিরে না আসার দুইদিনের মাথায় দেশটির তথ্যমন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পাতায় তাদের আটকের খবর নিশ্চিত করা হয়। রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চির একজন মুখপাত্রও ওই খবর নিশ্চিত করেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে তথ্য সংগ্রহ করার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। তখন থেকেই পরিবোরের সদস্য ও আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পাননি এই দুই সাংবাদিক।
১৯২৩ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশিক আমলে তৈরি রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা আইনে ওই দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মিয়ানমার। এত সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে তাদের। তবে আটককৃত সাংবাদিকদের মুক্তির দাবিতে আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে সরব হয়ে উঠেছেন মিয়ানমারের সাংবাদিকেরাও। দেশটির সাংবাদিকেরা মুখে কালো কাপড় বেধে প্রতীকী কর্মসূচিও পালন করেছেন।
দেশটির সংবাদমাধ্যম রেডিও ফ্রি এশিয়ার খবরে বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব টিন মিয়ান্ট বলেছেন, ‘প্রথম রিমান্ড শেষ হলে তারা (দুই সাংবাদিক) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাত করতে পারবেন। স্বীকারোক্তির জন্য তাদের আদালতে পাঠানো হবে।’
মিয়ানমারে আইন অনুযায়ী রিমান্ডের ১৪ দিনের মধ্যে অভিযুক্তকে আদালতে তুলতে হয়। তবে এক্ষেত্রে এখনও পরিস্কার নয় যে কবে থেকে তাদের রিমান্ডের সময় গণণা শুরু হবে। বা করবে তাদের জন্য দ্বিতীয় ১৪ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার হতে রয়টার্সের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
ওই দুই সাংবাদিকের পরিবারের সদস্যরা বলছেন তাদের সঙ্গে রিমান্ড, তদন্ত বা অন্য কোন কিছু সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ করা হয়নি। রয়টার্সও সেসব কিছু পায়নি।
স্থানীয় পত্রিকা ডেইলি ইলেভেন নিউজপেপারের খবরে বলা হয়েছে, টিন মিয়ান্ট বলেছেন রয়টার্সের দুই সাংবাদিকে মামলা হবে ‘স্বচ্ছ’। কর্তৃপক্ষ আইন মেনে চলবে।
এই দুই সাংবাদিকের আটকের বিষয়ে এরইমধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, মার্কিন পররাষ্ট্র মহাসচিব রেক্স টিলারসন, ব্রিটেন, কানাডা, বাংলাদেশ।