ঋতু চক্রের পরিক্রমায় প্রকৃতিতে এখন চলছে গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মকাল মানেই খরতপ্ত আবহাওয়া, এই আবহাওয়া উপযোগী পোশাকই ফ্যাশান হাউজগুলোতে শোভা পাচ্ছে। সে হিসেবে প্রতিটি ফ্যাশন হাউজ ঋতু উপযোগী পোশাকে সেজেছে। এই সময়ে তরুণদের আরামদায়ক পোশাকের ভেতর অন্যতম স্থানে আছে টি শার্ট, পলোশার্ট, শার্ট, পানজাবি। কিন্তু এই ভ্যাপসা গরমে অনেকেই পলোশার্ট, শার্ট, পানজাবি পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না।
তাই সময়টা এখন টি শার্টের। গ্রীষ্ম ঋতুর অসহনীয় গরমে তাপরোধী কাপড় হিসেবে হালকা কালারের কাপড়’র টি শার্টই ফ্যাশনপ্রেমীদের প্রথম পছন্দ। এইবার ঈদটা পরেছে বর্ষার শুরুতেই। বর্ষাকালের পোশাকের কালার আর ফেব্রিক্সের দিকে খেয়াল রাখতে হয়। তেমনি আবার পোশাকেও দিতে হবে উৎসবের আমেজ!
ফ্যাশন হাউজ আর্ট এই ঈদে তারুণ্যের স্টাইল, রুচি আর সৃজনশীলতায় রাঙিয়ে তৈরি করছে একদম আলাদা স্টাইলের টি শার্ট।
এই সময়ের তারুণ্যের ফ্যাশন টি শার্ট নিয়ে কথা হয় ফ্যাশন হাউজ আর্ট’র সিইও মামুন চৌধুরী বলেন, এই সময়ের প্রকৃতিতে এখন চলছে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরি। অন্যান্য বছর এ সময়ে আবহাওয়া যেমন থাকে, এ বছর তেমন না। এ বছর হঠাৎ করে যেনো আবহাওয়া ভিন্ন মূর্তি ধারণ করেছে। অসময়ে নিয়ম করে মুষলধারে বৃষ্টি আবার কিছুক্ষণ পরই মাথার ওপর সূর্য বেজায় রোদের উত্তাপ ছড়ায়। বৃষ্টির চেয়ে রোদের তাপমাত্রা বেশি। এতে করে বাইরে চলাফেরা করা বেশ কষ্টসাধ্য। আর এ সময় যদি দেহে আরামদায়ক পোশাক না থাকে, তাহলে তা কেবল যন্ত্রণারই কারণ না, চরম বিরক্তিরও। তাই সময় উপযোগী পোশাক ব্যবহারই এ সমস্যা থেকে রেহাই পাবার ন্যতম উপায়।
টি শার্টই হতে পারে এ সময়ের সবচেয়ে আরামদায়ক পোশাক। ঈদ ও বিরূপ আবহাওয়া এই দু’য়ের কথা মাথায় রেখে নরম সূতির কাপড় ব্যবহার করেছি। পোশাকে শতভাগ অরগানিক কাপড় ব্যবহার করেছি। সকল কিছুর স্বমন্বয়ে নান্দনিক এসব টি-শার্ট পাওয়া যাবে সকল আর্ট আউটলেটে।