আগুন লাগার পর আর বের হতে পারেননি। কয়েক ঘণ্টা আটকে থাকার পর দমকল বাহিনীর ক্রেনে করে বিকাল পৌনে চারটার দিকে নিচে নেমে আসেন তিনি। এ সময় মোহাম্মদ আরিফ বলেন, বেরিয়ে আসতে পেরেছি, এই বড়। ভেতরে দেখেছি কেবল জীবন আর মৃত্যুর তফাত। এর বেশি বলতে পারবো না। এর আগে ভবনের বিভিন্ন তলা থেকে বাঁচার আকুতিতে লোকজন হাত নাড়ছিলেন। অনেকে পরিবার-স্বজন, সহকর্মী ও বন্ধুদের ফোনে জানিয়েছেন নিজেদের আটকে পড়ার খবর। পাশাপাশি রাস্তায় মানুষের ভিড় ছাপিয়ে সাইরেন বাজিয়ে দ্রুতগতিতে অ্যাম্বুলেন্সের আসা-যাওয়া চলে। ভবন থেকে বাঁচার চেষ্টায় চার/পাঁচজনকে লাফ দিয়ে পড়তে দেখেছেন উপস্থিত জনতা। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ১৭টি ইউনিট কাজ করে, যোগ দেয় সেনা ও বিমান বাহিনী।