মানবাধিকার কর্মী এডভোকেট এলিনা খান বলেছেন, নুসরাত হত্যকাণ্ডের রায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ১৬ জনের ফাঁসির রায়ের মাধ্যমে আমাদের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এখন যত দ্রুত উচ্চ আদালতে এই মামলার নিষ্পত্তি করা যায় তার পদক্ষেপ নিতে হবে। আমি চাইব, উচ্চ আদালতে যেন স্পেশাল বেঞ্চ তৈরি করা হয় এ মামলার ক্ষেত্রে। জনগণ কি চায়? জনগন চায় এর রায়ের কার্যকারিতা বাস্তবে দেখতে। তিনি আরো বলেন, নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে বলা আছে একশো আশি কর্ম দিবসের মধ্যে মামলা শেষ করতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে তো তা হয়না। আমরা একটি মামলা নিয়ে দীর্ঘ সময় পার করি।
একশো আশি কর্মদিবসের মধ্যে যে নারী শিশু নির্যাতনের কোন মামলা শেষ করা করা যায় সেটা নুসরাত হত্যাকান্ডের রায়ে প্রমাণিত। পুলিশের যারা আইও বা তদন্ত কর্মকর্তা থাকেন নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ধর্ষণ বা হত্যা মামলাগুলোর তারা বছরের পর বছর মামলা ঝুলিয়ে রাখেন। নুসরাত হত্যাকান্ডের মামলার রায় থেকে তারা যেন শিক্ষা লাভ করে যে নারী ও শিশু নির্যান দমন আইনের সকল মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা য়ায়।