সফিকুজ্জামান বলেন, ‘আগামী ৩১ মার্চের পর আমরা কঠোর হব। আমাদের পরিকল্পনা আছে, ৩১ মার্চের পর বাংলাদেশে তারা লুকিয়ে থাকবে, সেটা হবে না। তারা জেলে থাকবে। যারা আমাদের আহ্বানে সাড়া দেবে, আমাদের সাহায্য চাইবে, তাদের আমরা সাহায্যের চেষ্টা করব। কিন্তু দেশে থেকে লুকোচুরি করবে, সেটা হবে না।’
বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, তাঁদের অনেকেই ধৈর্যহারা হয়ে গেছেন। ধৈর্যহারা হলেই যে ১০ দিনের মধ্যে ঠিক করে দেওয়া সম্ভব, বিষয়টা এত সহজ নয়। অনেক জটিলতা রয়েছে। যেমন কিছু টাকা বিদেশে চলে গেছে, যা ফেরত আনতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন।
গ্রাহকদের যে টাকা আটকে আছে, তা ফেরত দিতে সরকারের কোনো সমস্যা নেই বলেও জানান সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমরা কাজ করছি। তবে এ কাজের একটা শেষ আছে। সারা বছর এ কাজ করা যাবে না। এ জন্যই ৩১ মার্চ পর্যন্ত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগ দিচ্ছি। আমরা চাই, তারা যোগাযোগ করে একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসুক।’
এর আগে আটকে থাকা গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে দুই ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকম ও আলেশা মার্ট।