বেশির ভাগ মৃত্যুই ঘটেছে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত লাইবেরিয়া, গিনি এবং সিয়েরা লিওনে। আগামী তিন সপ্তাহে লাইবেরিয়ায় আরো কয়েক হাজার মানুষ ইবোলা আক্রান্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ডব্লিউএইচও’র কর্মকর্তারা।
গিনিতে ডিসেম্বরে প্রথম ইবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটে। পরে নাইজেরিয়ায় এ ভাইরাসজনিত রোগে মারা যায় ৮ জন। সেনেগালের হাসপাতালে ইবোলা সংক্রমিত একজনের চিকিৎসা চলছে।