1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে দল ও প্রার্থীর অংশগ্রহন - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সোনার দাম আরও কমল রাজধানীতে পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ বিএনপির জায়েদ খানের এফডিসিতে ফেরা হবে কিনা, জানালেন ডিপজল কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট সিনেমা হলে দেওয়া হচ্ছে টিকিটের সঙ্গে ফ্রি বিরিয়ানি ঢাকায় বড় জমায়েত করতে চায় বিএনপি ১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন যশোরে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের অভিযোগ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেলের জয়লাভ গোবিন্দগঞ্জে অটোচালক দুলা হত্যার মূল আসামি আটক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু পলাশবাড়ীতে উপজেলা নির্বাচনে অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলেই বিএনপি বলে বিরোধীদল দমন’ এবার বুবলী-শাকিবের ‘কোয়ালিটি টাইম’ নিয়ে মুখ খুললেন অপু

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে দল ও প্রার্থীর অংশগ্রহন

  • Update Time : বুধবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৫
  • ২৭৫ Time View

 Election_of_BD_Swadeshnews24

জাতীয় সংসদ নির্বাচন-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের নির্বাচন সংক্রান্ত সকল তথ্য ও নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হয়। জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সভা ও এটি এক কক্ষ বিশিষ্ঠ। এ আইন সভার জন্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ৩০০ জন সংসদ সদস্যকে নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও ৫০ জন মহিলা সংসদ সদস্য সংরক্ষিত আসনের মাধ্যমে সংসদ সদস্যরূপে মনোনীত হন। নির্বাচিত রাজনৈতিক দলের প্রধানমন্ত্রীই হলেন সরকার প্রধান। রাষ্ট্রের প্রধান হলেন একজন রাষ্ট্রপতি যিনি জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত হন। বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতির পদ হলো আনুষ্ঠানিকতা, প্রকৃতপক্ষে সকল ক্ষমতা ন্যস্ত থাকে সরকার প্রধানের হাতে।

১৯৯১ সালের পর থেকে বাংলাদেশে দুই রাজনৈতিক দল কেন্দ্রিক নির্বাচন শুরু হয়েছে অর্থাৎ দুটি রাজনৈতিক দলই দেশের সকল প্রকার নির্বাচনের মূলে থাকে এবং বকী দলগুলোর জন্য এককভাবে নির্বাচন করে সরকার গঠন করা অনেক কঠিন।

 

প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৩, বাংলাদেশে ৭ই মার্চ ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয় লাভ করে এবং ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৩টি আসন লাভ করে যেখানে এগারো জাতীয় সংসদ সদস্য অবাধে ভোটবিহীনভাবে জয় লাভ করে।[১] মোট ভোট সংগৃহীত হয়েছিল ৫৪.৯%।

দল ভোট % আসন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৩,৭৯৮,৭১৭ ৭৩ ২৯৩
জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্‌ফর) ১,৫৬৯,২৯৯
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ১,২২৯,১১০
জাতীয় আওয়ামী পার্টি (ভাসানী) ১,০০২,৭৭১
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ৯৮৯,৮৮৪
সতন্ত্র ১৯৯,৬৭৩
অবৈধ/খালি ভোট ৪৭৭,৮৭৫
মোট ১৯,৩২৯,৬৮৩ ১০০ ৩০০

 

দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন

দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৯, বাংলাদেশে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জয় লাভ করে; তারা জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২০৭টি আসন লাভ করে। মোট ভোট সংগৃহীত হয়েছিল ৫১.৩%।[১]

দল ভোট % আসন +/-
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ৭,৯৩৪,২৩৬ ৪১.২ ২০৭ নতুন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৪,৭৩৪,২৭৭ ২৪.৫ ৫৪
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ১,৯৪১,৩৯৪ ১০.১ নতুন
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ৯৩১,৮৫১ ৪.৮
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (মিজান) ৫৩৫,৪২৬ ২.৮ নতুন
জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্‌ফর) ৪৩২,৫১৪ ২.২ নতুন
বাংলাদেশ গণ ফ্রন্ট ১১৫,৬২২ ০.৬ নতুন
বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (ম্যাক্সিস্ট-লিনিয়েস্ট) ৭৪,৭৭১ ০.৪ নতুন
বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ৬৯,৩১৯ ০.৪
জাতীয় একতা পার্টি ৪৪,৪৫৯ ০.২ নতুন
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন ৩৪,২৫৯ ০.২ নতুন
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ৯৩০,৫৮১ ৪.৮
সতন্ত্র ১,৯৬৩,৩৪৫ ১০.২ ১১
অবৈধ/খালি ভোট ৪০২,৫২৪
মোট ১৯,৬৭৬,১২৪ ১০০ ৩০০

 

তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন

তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৮৬, বাংলাদেশে ৭ই মে ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে মোট ১,৫২৭ জন প্রার্থী অংশগ্রহন করে।[২] নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫৩টি আসন নিয়ে জয় লাভ করে। মোট ভোটারের ৬১.১% ভোট সংগৃহীত হয়েছিল।[৩] পূর্বের নির্বাচনের বিজয়ী বিএনপি এই নির্বাচনটি বর্জন করেছিল।

পার্টি ভোট % আসন নতুন
জাতীয় পার্টি ১২,০৭৯,২৫৯ ৪২.৩ ১৫৩ নতুন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৭,৪৬২,১৫৭ ২৬.২ ৭৬
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ১,৩১৪,০৫৭ ৪.৬ ১০ নতুন
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (র‌্যাব) ৭২৫,৩০৩ ২.৫ নতুন
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ৪১২,৭৬৫ ১.৪
জাতীয় আওয়ামী পার্টি ৩৬৯,৮২৪ ১.৩
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ২৫৯,৭২৮ ০.৯
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ) ২৪৮,৭০৫ ০.৯ নতুন
জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্‌ফর) ২০২,৫২০ ০.৭
বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ ১৯১,১০৭ ০.৭ নতুন
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ১৫১,৮২৮ ০.৫ নতুন
সতন্ত্র ৪,৬১৯,০২৫ ১৬.৩ ৩২
অবৈধ/খালি ভোট ৩৭৭,২০৯
মোট ২৮,৯০৩,৮৫৯ ১০০ ৩০০
উৎস: Nohlen et al.
  • মোট ভোট কেন্দ্র – ২৩,২৭৯
  • মোট ভোটর – ৪,৭৮,৭৬,৯৭৯[৩]
    • পুরুষ – ২,৫২,২৪,৩৮৫
    • মহিলা – ২,২৬,৫২,৫৯৪

 

চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৮৮ বাংলাদেশে ৩রা মার্চ ১৯৮৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনটি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রধান দলই বর্জন করেছিল; যেমন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ, জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্‌ফর) এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি[৩] নির্বাচনে জাতীয় পার্টি জয় লাভ করে, তারা ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৫১টি আসন লাভ করে। মোট ভোটারদের মধ্যে ৫২.৫% ভোট গৃহীত হয়েছিল।

দল ভোট % আসন +/-
জাতীয় পার্টি ১৭,৬৮০,১৩৩ ৬৮.৪ ২৫১ +৯৮
সম্মিলিত বিরোধী দল ৩,২৬৩,৩৪০ ১২.৬ ১৯ নতুন
বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি ৮৫০,২৮৪ ৩.৩ নতুন
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ) ৩০৯,৬৬৬ ১.২
বাংলাদেশ খিলাফত আন্দোলন ২৪২,৫৭১ ০.৯
গণতন্ত্র বাস্তবায়ন পার্টি
জন দল
তেইশ দলীয় জোট
সতন্ত্র ৩,৪৮৭,৪৫৭ ১৬.৩ ২৫ -৭
অবৈধ/খালি ভোট ৩৩৫,৬২০
মোট ২৬,১৬৯,০৭১ ১০০ ৩০০
  • মোট ভোটর – ৪,৯৮,৬৩,৮২৯[২]
    • পুরুষ – ২,৬৩,৭৯,৯৪৪
    • মহিলা – ২,৩৪,৮৩,৮৮৫

 

পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৯১, বাংলাদেশে ২৭শে ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। নির্বাচনে দুটি প্রধান দল, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিল শেখ হাসিনা; বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতৃত্বে ছিল খালেদা জিয়া। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের বিপরীতে ৪২৪জন সতন্ত্র প্রার্থীসহ ৭৫টি দল থেকে মোট ২৭৮৭ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়। নির্বাচনে খালেদা জিয়া নেতৃত্বাধীন বিএনপি জয় লাভ করে। তারা ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৪০টি আসন লাভ করে। মোট ভোট গৃহীত হয়েছিল ৫৫.৪%।[৪]

দল ভোট % আসন +/-
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ১০,৫০৭,৫৪৯ ৩০.৮ ১৪০ নতুন
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১০,২৫৯,৮৬৬ ৩০.১ ৮৮ নতুন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৪,১৩৬,৪৬১ ১২.১ ১৮ নতুন
জাতীয় পার্টি ৪,০৬৩,৫৩৭ ১১.৯ ৩৫ -২১৬
বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ ৬১৬,০১৪ ১.৮ নতুন
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ৪০৭,৫১৫ ১.২ নতুন
ইসলামী ঐক্য জোট ২৬৯,৪৩৪ ০.৮ নতুন
জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্‌ফর) ২৫৯,৯৭৮ ০.৮ নতুন
গণতান্ত্রিক পার্টি ১৫২,৫২৯ ০.৪ নতুন
জাতীয় ডোমোক্র্যাটিক পার্টি ১২১,৯১৮ ০.৪ নতুন
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ) ৮৪,২৭৬ ০.২ -২
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ৬৩,৪৩৪ ০.২ নতুন
৬৩টি অন্যান্য দল ১,৬৬৩,৮৩৪ ৪.৯
সতন্ত্র ১,৪৯৭,৩৬৯ ৪.৪ -২২
অবৈধ/খালি ভোট ৩৭৪,০২৬
মোট ৩৪,৪৭৭,৮০৩ ১০০ ৩০০
উৎস: Nohlen et al.
  • মোট ভোট কেন্দ্র – ২৪,১৫৪
  • মোট ভোটর – ৬,২১,৮১,৭৪৩[২]
    • পুরুষ – ৩,৩০,৪০,৭৭৫
    • মহিলা – ২,৯১,৪০,৯৮৬
  • মোট মহিলা প্রার্থী – ৩৭

 

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৯৬, ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়। অধিকাংশ বিরোধী রাজনৈতিক দল নির্বাচনটি বর্জন করেছিল। মোট ভোট গৃহীত হয়েছিল মাত্র ২১%।[৫] বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনে জয় লাভ করে এবং ৩০০টি আসনের মধ্যে ৩০০টি আসনই লাভ করে।[৪] পরবর্তীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন জুনে অনুষ্ঠিত হয়।

দল ভোট % আসন +/-
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২৭৮ +১৬০
মোট ১১,৭৭৬,৪৮১ ২৬.৫৪% ৩০০
উৎস: Nohlen et al.
  • মোট ভোট কেন্দ্র – ২১,১০৬
  • মোট ভোটর – ৫,৬১,৪৯,১৮২[৩]
    • পুরুষ – ২,৩৭,৬৫,৭৫২
    • মহিলা – ২,৩২,৩৮,২০৪

 

সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন জুন, ১৯৯৬, জুন ১২, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়।[১] নির্বাচনে দুটি প্রধান দল, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিল শেখ হাসিনা; বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতৃত্বে ছিল খালেদা জিয়া। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের বিপরীতে ২৮১জন সতন্ত্র প্রার্থীসহ ৮১টি দল থেকে মোট ২৫৭৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়। ৩০০টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৪৬টি আসনে জয়লাভ করে। উক্ত নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থীরা ০.৬৭% এবং দলীয় প্রার্থীরা ৭৪.৮২% ভোট লাভ করে।[২]

ফলাফল

দল ভোট % আসন +/-
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৫,৮৮২,৭৯২ ৩৭.৪ ১৪৬ নতুন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ১৪,২৫৫,৯৮৬ ৩৩.৬ ১১৬ -১৮৪
জাতীয় পার্টি ৬,৯৫৪,৯৮১ ১৬.৪ ৩২ নতুন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩,৬৫৩,০.১৩ ৮.৬ নতুন
ইসলামী ঐক্য জোট ৪৬১,৫১৭ ১.১ নতুন
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (র‌্যাব) ৯৭,৯১৬ ০.২ নতুন
৭৪টি অন্যান্য দল ৬৬২,৪৫১ ১.৬
সতন্ত্র ৪৪৯,৬১৮ ১.১ -৯
অবৈধ/খালি ভোট ৪৬২,৩০২
মোট ৪২,৮৮০,৫৭৬ ১০০ ৩০০
উৎস: Nohlen et al.
কিছু তথ্য
  • মোট ভোট কেন্দ্র – ২৫,৯৫৭
  • মোট ভোটর – ৫,৬৭,১৬,৯৩৫[১]
    • পুরুষ – ২,৮৭,৫৯,৯৯৪
    • মহিলা – ২,৭৯,৫৬,৯৪১

 

অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন, ২০০১

অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০০১, আক্টোবর ১, ২০০১ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে দুটি প্রধান দল, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিল শেখ হাসিনা; বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নেতৃত্বে ছিল খালেদা জিয়া। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের বিপরীতে ৪৮৪জন সতন্ত্র প্রার্থীসহ ৫৪টি দল থেকে মোট ১৯৩৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেয়। এটি হলো ১৯৯৬ সালে চালু হওয়া তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দ্বিতীয় নির্বাচন। নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন লতিফুর রহমান

 

বাংলাদেশের ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সারসংক্ষেপ
দলের নাম ভোট % আসন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২৩,০৭৪,৭১৪ ৪১.৪০ ১৯৩
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২২,৩১০,২৭৬ ৪০.০২ ৬২
জাতীয় পার্টি

৪,০২৩,৯৬২ ৭.২২ ১৪
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ২,৩৮৫,৩৬১ ৪.২৮ ১৭
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি – বিজেপি ৫২১,৪৭২ ০.৯৪
ইসলামী ঐক্য জোট ৩১২,৮৬৮ ০.৫৬
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ২৬১,৩৪৪ ০.৪৭
জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) ২৪৩,৬১৭ ০.৪৪
সতন্ত্র ও অন্যান্য ২,২৬২,০৪৫ ৪.০৬
খালি
মোট (গৃহীত ৭৪.৯ %) ৫৫,৭২৮,১৬২ ১০০.০ ৩০০
বাতিল ভোট ৪৪১,৮৭১
মোট ভোট ৫৬,১৬৯,২৩৩
নিবন্ধিত ভোটার ৭৪,৯৫১,৩১৯
উৎস: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অবলম্বনে অ্যাডাম কার ও ডেইলি স্টার
  • প্রার্থীদের নিবন্ধনের শেষ তারিখ – ২৯শে আগস্ট, ২০০১
  • মোট ভোট কেন্দ্র – ২৯,৯৭৮
  • মোট ভোটর – ৭,৫০,০০,৬৫৬[১]
    • পুরুষ – ৩,৮৬,৮৪,৯৭২
    • মহিলা – ৩,৬৩,১৫,৬৮৪
  • মোট মহিলা প্রার্থী – ৩৭

 

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন, ২০০৮

বাংলাদেশে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ সালে। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠা ফখরুদ্দীন আহমদ-এর নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকারের অধীনে। সামরিক সরকার ২০০৭ সালের শুরুর দিকে জরুড়ি অবস্থা জাড়ি করে যা ২০০৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর তুলে নেওয়া হয়। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাকে নির্বাচন পর্যবেক্ষনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। সরকারি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য রয়েছে কিন্তু অনেক বেশি তথ্যের জন্য বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অন্য উৎসগুলোই শ্রেষ। যেমন, নিউ এইজ নির্বাচন পোর্টাল (newagebd.com/election)।

বাংলাদেশের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সারসংক্ষেপ
জোট দলের নাম ভোট % আসন পরিবর্তন
মহাজোট বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৩৩,৮৮৭,৪৫১ ৪৯.০% ২৩০ +১৬৮
জাতীয় পার্টি ৪,৮৬৭,৩৭৭ ৭.০% ২৭ +১৬
জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল ৪২৯,৭৭৩ ০.৬% +২
বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টি ২১৪,৪৪০ ০.৩% +১
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি ১৬১,৩৭২ ০.২% ±০
চার দলীয় জোট বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ২২,৯৬৩,৮৩৬ ৩৩.২% ৩০ –১৬৩
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩,১৮৬,৩৮৪ ৪.৬% –১৫
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি – বিজেপি ৯৫,১৫৮ ০.১% –৪
ইসলামী ঐক্য জোট
স্বতন্ত্র ৩,৩৬৬,৮৫৮ ৪.৯% –২
মোট ৬৯,১৭২,৬৪৯ ৯৯.৯৯% ৩০০
উৎস: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আসন অনুযায়ী হিসাব নির্বাচন কমিশন দাপ্তরিক পাতা
বিভাগ আওয়ামী লীগ বিএনপি জাতীয় পার্টি জাসদ জামাত বিডব্লিওপি বিজেপি এলডিপি স্বতন্ত্র মোট আসন
বরিশাল
১৬
২১
চট্টগ্রাম
৩২
১৮
৫৮
ঢাকা
৮৭
৯৪
রাজশাহী
৪৮
১৪
৭২
খুলনা
৩০
৩৬
সিলেট
১৭
১৯
মোট
২৩০
৩০
২৭
৩০০

 

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন

বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন, ২০১৪

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৪ বাংলাদেশে ৫ই জানুয়ারি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনটি নবম জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলই বর্জন করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ও সতন্ত্রসহ ১৭টি দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এছাড়াও নির্বাচনে ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ায় নির্বাচনটি নিয়ে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৪ বাংলাদেশে ৫ই জানুয়ারি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনটি নবম জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলই বর্জন করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ও সতন্ত্রসহ ১৭টি দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এছাড়াও নির্বাচনে ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ায় নির্বাচনটি নিয়ে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

৫ই জানুয়ারি রোববার বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাকী ১৪৭টি আসনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য ১৫৪ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হওয়ার ফলে এবারের নির্বাচনে সাড়া দেশের মোট ৯,১৯,৬৫,৯৭৭ ভোটারের মধ্যে ভোট দেওয়ার সুযোগ পান ৪,৩৯,৩৮,৯৩৮ জন।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com