আনোয়ার হোসনে রানা,ধামরাই প্রতনিধিঃ ধামরাইয়ে পটেরে সন্তান নষ্ট না করার করায় ও যৌতুকরে দাবি মটোতে না পারায় তলপটেে লাথি ,হাত-পায়ে,লাঠি পেটার রক্তরে জমাটবাধা কালো কালো দাগ ও সারা শরীরে নর্যিাতনরে ছাপ নয়িে গত ৩ দনি ধরে হাসপাতালে মৃত্যর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে অন্তঃসন্তা সীমা।
সীমা ও তার পরবিার জানায়, ধামরাই পৌরসভার তালতলা মহল্লার চা বিক্রেতা চানময়িার মেয়ে সীমার সাথে পারবিারক ভাবে প্রায় আট মাস র্পূবে বিয়ে হয় একই পৌরসভার ছোট চন্দ্রাইল মহল্লার এসহাক মিয়ার, ছেলে সুমন মিয়ার সঙ্গে।বিয়ের পর থকেইে তার উপর ছোটখাট বিষয় নিয়ে নির্যাতন চালায় স্বামী ও তার পরবিার।এরইমধ্যে সীমা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।বেশ কছিুদনি ধরে বাবার বাড়ী থেকে ৫০ হাজার টাকা যৌতুক আনতে ও সন্তান নষ্ট করার জন্য প্রায়ই মারপটি করে সুমন।
এক র্পযায়ে গত বুধবার সীমার মুখ চপেে ধরে সন্তান নষ্ট করার জন্য ঔষধ খাইয়ে দেয় স্বামী সুমন। এতে চিৎকার দেয় সীমা। এসময় সীমার মুখে গামছা পেচিয়ে উড়না দিয়ে দু’ হাত বেঁধে চৌকরি মধ্যধে ফেলে বাশরে লাঠি দিয়ে বধেড়ক পটোয় ও তলপটেে লাথি মারে ।এতে প্রচন্ড যন্ত্রনায় জ্ঞান হারয়িে ফলেে সীমা। এ অবস্থায় এক প্রতবিশেী সীমার বাবাকে মুঠোফোনে জানালে খবর পেয়ে সীমার বাবা ওই বাড়ীতে গয়িে সীমাকে অচতেন অবস্থায় দখেতে পায়। এবং ময়েে উদ্ধার করে হাসপাতালে নয়িে আসতে চাইলে বাধা দেয় সুমন ও তার মা-ভাই। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় সীমাকে তার বাবা ধামরাই উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লক্সেে র্ভতি করে। সীমা জানায়, তলপটেে ও মাথায় প্রচণ্ড ব্যথা, কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে। এরপরও কান্না জড়তিকণ্ঠে স্বামীর নর্যিাতনরে কথা বলতে থাকে-কিছিুদনি আগে ডালে লবণ কম হয়ছে, ভাত নরম হয়ছেে বলে অভিযোগ তুলে তাকে বধেড়ক মারপটি করছেে তার স্বামী। একবার গোসলখানার বালতির পানতিে তাকে মুখ চপেে ধরে,বুকে লাথি মারে । গভীর রাতে গলায় উড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে মারতে যায়। স্বামীর সংসার করার ইচ্ছে আছে বলে আমার মা-বাবাকে এসব কছিুই জানাইনি। এখন স্বামীর সংসারে গলেে তারা আমাকে একবোরে মরেে ফলেবে।সীমা জানায়, এ র্পযন্ত হাসপাতালে স্বামীর পক্ষ থকেে কউে দখেতে যায়নি।
সীমার বাবা চানময়িা জানায়,আমি চা বিক্রি করে সংসার চালাই। ময়েরে জামাইয়ের চাপে ১৩ হাজার টাকা দিয়েছি।এরপরও অমানুষকি নির্যাতন চালায় তার ময়েরে উপর। বিয়ের সময় এনজিও থকেে কিস্তি তুলে খরচ করছেওই কিস্তি দিতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। এরমধ্যে আবার জামাইয়রে যৌতুকরে চাপ।স্থানীয় কাউন্সলির আবু সাইদ জানান,স্ত্রীকে নির্যাতনের বিষয়ে সুমনরে বিরুদ্ধে কয়কেবার শালিশ করেছি।স্ত্রীকে নর্যিাতনরে বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে সুমন জানায়, তিন- চারটা লাঠি দয়িে বাড়ি দিছি মাত্র আরকছিু করিনি।তবে দুজনরে সম্মততিে সন্তান নষ্ট করার জন্য ওষুধ খাইয়ছেন বলে স্বীকারও করছেনে।
ধামরাই প্রতনিধিঃআনোয়ার হোসনে রানা