ভাল ফলন হলেও বিপাকে পড়েছে মরিচ চাষিরা। বাজারে একেবারেই পড়ে গেছে দাম। ক্রেতারা খুশি হলেও উৎপাদন খরচ উঠছে না চাষিদের। যারা মরিচ শুকিয়ে বিক্রি করে, তাদের অবস্থা অবশ্য খারাপ নয়।
ফসলের মাঠ থেকে মরিচ তুলে বাজারে নিলে উঠে না পরিবহণ খরচও। তাই এই নারীকে বিনামূল্যেই তা দিয়ে দিলেন চাষি।
বগুড়ার মরিচের সুনাম দেশজোড়া। কিন্তু সেই সুনাম এবার পেটে ভাত দেবে কি না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় চাষি। বাজারে এক মণ মরিচ বিক্রি হচ্ছে আশি টাকা করে। আট হাজার হেক্টরে জমি চাষ করে ক্ষতির মুখে কয়েক হাজার চাষি।
নড়াইল সদর সদর এবং কালিয়া উপজেলার এবার মরিচের চাষ এবং ফলন হয়েছে আগের বছরের চেয়ে বেশি। কিন্তু স্থানীয় বাজারে যোগান বাড়ার পর কমে গেছে দাম।
সেদিক থেকে বেশ ভালই আছেন পঞ্চগড়ের চাষিরা। কাঁচা অবস্থায় বিক্রি না করে শুকিয়ে বিক্রি করেন এখানকার চাষিরা। এই মরিচ কিনতে দূর থেকে ব্যাপারিরা আসে এখানকার আড়ৎগুলোতে।
যেসব এলাকায় মরিচের দাম কম, সেসব এলাকাতেও ফসল এখনই বিক্রি না করে শুকিয়ে ঘরে রেখে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছে কৃষি বিভাগ।