1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
১৫ নভেম্বর টেলিযোগাযোগ নীতিমালার ভাগ্য নির্ধারণ - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের উপ-অপ্যায়ন সম্পাদক হলেন সোহেল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পাচ্ছেন জায়েদ খান শাকিবের তৃতীয় বিয়ে, মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সোনার দাম আরও কমল রাজধানীতে পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ বিএনপির জায়েদ খানের এফডিসিতে ফেরা হবে কিনা, জানালেন ডিপজল কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট সিনেমা হলে দেওয়া হচ্ছে টিকিটের সঙ্গে ফ্রি বিরিয়ানি ঢাকায় বড় জমায়েত করতে চায় বিএনপি ১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন যশোরে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের অভিযোগ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেলের জয়লাভ গোবিন্দগঞ্জে অটোচালক দুলা হত্যার মূল আসামি আটক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

১৫ নভেম্বর টেলিযোগাযোগ নীতিমালার ভাগ্য নির্ধারণ

  • Update Time : রবিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৫
  • ২০৪ Time View

Govt_logoGovt_logoদীর্ঘ ১৭ বছর পর বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নীতিমালা আলোর পথ দেখতে যাচ্ছে। চলতি মাসের ১৫ তারিখে নতুন খসড়া টেলিযোগাযোগ নীতিমালার ভাগ্য নির্ধারণ করা হবে। এ দিন অনুমোদনের জন্য নীতিমালাটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে উত্থাপন করা হবে মন্ত্রিসভায়। মূলত ৫টি মৌলিক বিষয়কে আমলে নিয়ে চূড়ান্ত করা হয়েছে জাতীয় টেলিযোগাযোগ নীতিমালা-২০১৫। এগুলো হচ্ছে উন্মুক্ত ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার, বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশধিকার, কার্যকর সুশাসন, যথাযথ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রযুক্তির সর্বাধুনিক ব্যবহার ও একত্রীকরণ। এছাড়া নীতিমালায় স্থানীয়ভাবে টেলিযোগাযোগ পণ্য উৎপাদনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি, গ্রাহক অধিকার সুরক্ষা, সাইবার স্পেস ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ২০২১ সালের মধ্যে দেশের সব ইউনিয়নে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন নীতিমালায় দেশে প্রথমবারের মতো বেতার তরঙ্গ বিষয়ক পৃথক ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ খাতে মানবসম্পদ উন্নয়নে পৃথক আরও একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনেরও লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রায় আরও রয়েছে ২০২১ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে ৯০ শতাংশ মানুষকে ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনা। একই সঙ্গে ১০ বছরের জন্য এ নীতিমালা করা হচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে প্রয়োজন অনুসারে নীতিমালা সংশোধন করা যাবে। নীতিমালাটি মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য ১৫ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে। পরদিন মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করা হবে। নতুন এ নীতিমালায় স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রায় বলা হয়েছে- বর্তমানে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ টেলিঘনত্ব রয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে এটি ৯০ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছে। টেলিঘনত্ব হচ্ছে প্রতি ১০০ জন মানুষের মধ্যে যত মানুষ টেলিযোগাযোগ সেবার আওতায় আছে। তবে মধ্যমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রায় টেলিঘনত্ব ১০০ শতাংশ অর্জন করার কথা বলা হয়েছে ২০২১ সালের মধ্যে। বর্তমানে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ২৭ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। ২০১৮ সালে এ সংখ্যা ৩৫ শতাংশে, ২০২১ সালে ৫০ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ইন্টারনেটের বিস্তার ৯০ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছে। মোবাইল বা ফিঙ্ড ব্রডব্যান্ডের বিস্তার বর্তমানে ৭ শতাংশ। স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রায় ২০১৮ সালে এটি ১২ শতাংশ, ২০২১ সালে ৩০ শতাংশ এবং ২০১৫ সালে ৬০ শতাংশ অর্জন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে সব ইউনিয়নে অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য মহাসড়কে সংযুক্ত করা ও সব ইউনিয়ন পর্যায়ে উচ্চগতির তারহীন ব্রডব্যান্ড সেবা বিস্তৃত করার কথা উল্লেখ রয়েছে। ২০২১ সালে ২০ শতাংশ বাসস্থান এবং প্রতিষ্ঠানে উচ্চগতির অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক এবং ২০২৫ সালে ৫০ শতাংশ বাসস্থান ও প্রতিষ্ঠানে এ সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে নতুন টেলিযোগাযোগ নীতিমালা প্রসঙ্গে সদ্য বিদায়ী বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেছেন, সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া বিদ্যমান টেলিযোগাযোগ নীতিমালার নতুন খসড়া মানসম্পন্ন হয়নি। তিনি বলেন, আমি মনে করি মন্ত্রণালয় যে নতুন খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছে তা সঠিক নয়। অনেক ক্ষেত্রে টেলিযোগাযোগ খাতের পুরোনো ধ্যানধারণাগুলোই খসড়া নীতিমালায় থেকে গেছে। টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা ও বাস্তবায়নের বিষয়টি খসড়া নীতিমালায় বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। খসড়া নীতিমালার ওপর জনমত যাচাই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে না হওয়ার সমালোচনা করে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে জনমত সংগ্রহের জন্য যখন সময় দেওয়া, তখন যথেষ্ট সাড়া পাওয়া যায় না। আবার যেটুকু মতামত পাওয়া যায়, সেটাও বিবেচনা করা হয় না, এ ক্ষেত্রে দুই দিকেই সমস্যা রয়েছে।’ দেশে ১৯৯৮ সাল থেকে টেলিযোগাযোগ নীতিমালা প্রণয়নের পর এ খাতে অনেক পরিবর্তন এলেও গত ১৭ বছর পুরোনো নীতিমালাটি আর সংশোধন করা হয়নি। সে বছর সরকার প্রথম টেলিযোগাযোগ নীতিমালা করে। তখন অনেক পর্যালোচনার মাধ্যমে শ্রীলঙ্কান এক পরামর্শক নীতিমালাটির কাজ সম্পন্ন করেন। পরে ২০০১ সালে টেলিযোগাযোগ আইন করা হয়। ২০১০ সালে এ আইন পরিবর্তনের সময় টেলিযোগাযোগ নীতিমালার সঙ্গে অসামঞ্জস্য অনেক বিষয় সেখানে যুক্ত করা হয়। সরকারের অনুরোধে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ) ২০১২ সালে টেলিযোগাযোগ নীতিমালার একটি খসড়া তৈরি করে দিয়েছিল। কিন্তু এরপর তিন বছর পার হলেও সেটি আর আলোর মুখ দেখেনি। ২০১২ সালের আগে আরও একবার নীতিমালাটি সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। চলতি বছর আবার নীতিমালাটি সংশোধনের কাজ শুরু করেছে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। খসড়া নীতিমালায় ২০২১ সালের আগেই দেশের সব মানুষকে টেলিযোগাযোগ ও ৫০ শতাংশ মানুষকে ইন্টারনেটের আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ১৩ আগস্ট থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত খসড়া নীতিমালার ওপর জনমতও সংগ্রহ করে মন্ত্রণালয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com