টপ অর্ডারে মাত্র একজন ব্যাটসম্যানই দাঁড়াতে পেরেছিলেন। তিনি হলেন ইমরুল কায়েস। ৮৯ বলে তার করা ৭৬ রানের ইনিংসের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ২৪১ রান করলো বাংলাদেশ।
আবারও ব্যর্থ হয়েছেন লিটন কুমার দাস। আট ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত একটাও হাফ সেঞ্চুরির দেখা না পাওয়া লিটন আউট হয়ে গেছেন মাত্র সাত রানেই। তার জায়গায় ওপেনিংয়ে নেমে নিজেকে প্রমান করেছেন ইমরুল।
ইমরুল বাদে আরও কয়েকজন ব্যাটসম্যান ভাল সূচনা পেলেও তারা কেউই শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেননি। তামিম ইকবাল ১৯, মুশফিকুর রহিম ২১ ও সাব্বির রহমান রুম্মান ৩৩ রান করে আউট হয়ে যান।
নাসির হোসেন সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন অন্তত একটা হাফ সেঞ্চুরি করার। তবে, তিনিও ৫৩ বলে ৪১ রান করে তিনাশে পানিয়াঙ্গারার বলে ফিরে যান সাজঘরে। আর মিডল অর্ডার আর লেট মিডল অর্ডারে বড় ইনিংস না আসার কারণেই প্রথম ম্যাচে করা ২৭৩ রানকে ছাড়িয়ে যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ তিন টি উইকেট পান পানিয়াঙ্গারা। এছাড়া দু’টি করে উইকেট পান তাউরাই মুজারাবানি ও গ্রায়েম ক্রেমার। উইকেটের পিছনে তিনটি ক্যাচ ধরেন চামু চাকাভা।
মজার ব্যাপার হল, ইনিংসে বাংলাদেশের যে ক’টি উইকেটের পতন ঘটেছে তার সবগুলোই কোন না কোন ভাবে ক্যাচ আউট। জিম্বাবুয়ে কোন ভাবে ২৪২ রান করে ফেললে দায়গুলোও এই আউট হওয়াকেই নিতে হবে।