1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
১৭ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় বন্দরনগরী চট্টগ্রাম - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সোনার দাম আরও কমল রাজধানীতে পানি, স্যালাইন ও শরবত বিতরণ বিএনপির জায়েদ খানের এফডিসিতে ফেরা হবে কিনা, জানালেন ডিপজল কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট সিনেমা হলে দেওয়া হচ্ছে টিকিটের সঙ্গে ফ্রি বিরিয়ানি ঢাকায় বড় জমায়েত করতে চায় বিএনপি ১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন যশোরে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের অভিযোগ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেলের জয়লাভ গোবিন্দগঞ্জে অটোচালক দুলা হত্যার মূল আসামি আটক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু পলাশবাড়ীতে উপজেলা নির্বাচনে অনলাইন মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলেই বিএনপি বলে বিরোধীদল দমন’ এবার বুবলী-শাকিবের ‘কোয়ালিটি টাইম’ নিয়ে মুখ খুললেন অপু

১৭ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় বন্দরনগরী চট্টগ্রাম

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫
  • ১৫০ Time View

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের পর সারাদেশ যখন বিজয়ের আনন্দে মেতেছিলও, তখনও পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ সমরে শেষ পর্যায়ে প্রাণপণ লড়াই চালাচ্ছিল চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধারা।

পাকবাহিনীর বর্বর আক্রমণ প্রতিরোধে মীরসরাই থেকে সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী পর্যন্ত দিনভর চলা সম্মুখ যুদ্ধের পর ১৭ ডিসেম্বর শত্রু মুক্ত হয় বন্দরনগরী। এদিন চট্টগ্রামে স্বাধীনতার পতাকা উড়িয়ে বিজয় উল্লাস করেন মুক্তিকামী মানুষ।

বন্দরের অবস্থানসহ কৌশলগত কারণে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কাছে চট্টগ্রাম ছিলো গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

তাই দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় চট্টগ্রামে তাদের শক্তি সঞ্চার করেছিলও বেশি। একই সাথে মুক্তিযোদ্ধারাও উপূর্যপরি গেরিলা হামলা চালিয়ে ব্যতিব্যস্ত করে রেখেছিলো পাক বাহিনীকে।

১‌৬ ডিসেম্বর তৎকালীন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে মিত্রবাহিনীর কাছে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর মুক্তির উল্লাসে মেতেছিলও সারা দেশ। কিন্তু তখনও চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে পাক হানাদার বাহিনীকে রুখে দিতে সম্মুখ সমরে প্রাণপণে লড়ছিল মুক্তি সেনারা বলে জানান মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ডা. মাহফুজুর রহমান।

মুক্তিযুদ্ধে পাক সেনারা প্রথম প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখে পড়েছিলো চট্টগ্রামেই। পাক বাহিনীর জন্য আনা অস্ত্র খালাস বন্ধ করতে সোয়াত জাহাজ অবরোধ করেছিলো শ্রমিক-জনতা।

আর কিভাবে তারা একি করেছিলেন সে কথা সময় সংবাদকে জানান অস্ত্র বাহী পাকিস্তানী সোয়াত জাহাজ অবরোধকারী মুক্তিযোদ্ধা রইসুল হক বাহার।

চট্টগ্রামের বেশক’টি বিহারী কলোনী ও তার আশপাশে স্বাধীনতা বিরোধীদের শক্ত অবস্থান থাকলেও সাধারণ মানুষ মুক্তিবাহিনীকে প্রতিনিয়ত সহযোগিতা করেছে।

ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাঠানো স্বাধীনতার ঘোষণাটি ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে পাঠ করেছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান। পরদিন ২৭ মার্চ একই ঘোষণা পাঠ করেন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com