নারায়নগঞ্জের ৫ খুনের মামলায় আটক ভাগ্নে মহফুজ ওরফে মারুফের ১৬৪ ধারায় জবানবন্ধি গ্রহণ করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাঈদুজ্জামান শরীফের আদালতে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে নিহত তাসলিমার স্বামী শফিকুল ইসলাম মামলার এজাহারে নাজমা ও তার স্বামী শাহজাহান এবং নিজের ভাগ্নে মাহফুজের নাম উল্লেখ করেন। এর মধ্যে নাজমা বেগম ঢাকার কলাবাগান এলাকার শাহজাহানের স্ত্রী। সুদের ব্যবসার পাশাপাশি নাজমা ঢাকায় মানব সম্পদ ও কর্মসংস্থান কার্যালয়ে বেসরকারি পিয়নের কাজ করতো। নাজমা ও শাহজাহানের কাছ থেকেই বিভিন্ন সময় চড়া সুদে ১২ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছিল তাসলিমা বেগম। অপর সন্দেহভাজন ও প্রধান সন্দেহভাজন শফিকুল ইসলামের ভাগ্নে মাহফুজ ওরফে মারুফ (আফিয়া বেগমের ছেলে)। পুলিশ জানায়, ভাগ্নে মাহফুজের সঙ্গে তার ছোট মামীর (নিহত লামিয়া) একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে ঘটনার ১৫ দিন আগে। ওই ঘটনায় বড় মামী তাসলিমা ভাগ্নে মাহফুজকে জুতাপেটা করে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল। এই দুটি কারণের যে কোনো একটি কারণে খুনের ঘটনা ঘটে থাকতে।