যারা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখে না এবং তাঁর আনুগত্য ও ইবাদত করে না, আল্লাহ তাদের এবং তাদের অবিশ্বাসকে ভ্রুক্ষেপ করেন না। কেননা তাদের অবিশ্বাস ও অবাধ্যতা আল্লাহর কোনো ক্ষতি করতে
স্বাস্থ্য অমূল্য সম্পদ। স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে চাইলে এর প্রতি যত্নবান হতে হবে। নবীজি (সা.) নিজের সুস্থতার প্রতি যত্নশীল ছিলেন। এ জন্য তিনি নিয়ম মেনে চলতেন। নিজের শরীরের আর্দ্রতা, উষ্ণতা, খাবারের
রোগাক্রান্ত হওয়া, কষ্টে পতিত হওয়া খারাপ মানুষ হওয়ার প্রমাণ নয়। কেননা মহানবী (সা.)ও অসুস্থ হতেন। মাসরুক (রহ.) বলেন, আয়েশা (রা.) বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণার কষ্ট অন্য
ঈমান ও ইসলাম লাভ করা এবং সুপথে চলতে পারা মহান আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে সুপথে পরিচালিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা তা থেকে বঞ্চিত করেন। আল্লাহ সুপথ দান
পাপ বর্জনের সদিচ্ছা থাকলে অবশ্যই পাপী লোকদের সঙ্গে ওঠাবসা বন্ধ করতে হবে। পবিত্র কোরআনে পাপী ব্যক্তিদের সঙ্গে ওঠাবসা না করার জন্য মুমিনদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যখন তুমি
মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করাই ইসলামের বিধান। কবর মৃত ব্যক্তির জন্য পরকালের প্রথম স্তর। আর জীবিত মানুষের জন্য শিক্ষালাভের মাধ্যম। কবর মানুষকে মৃত্যু ও পরকালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং পার্থিব
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। মানবজীবনের প্রতিটি বিষয়ে ইসলামের বিধান আছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক বিধানও দিয়েছে ইসলাম। স্বাস্থ্য বান্দার জন্য আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ নিয়ামত। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ইসলাম যে
ভুল করা ও ভুলে যাওয়া এক প্রকার দুর্বলতা। আর আল্লাহ সব দুর্বলতার ঊর্ধ্বে। তাই আল্লাহ কোনো কিছু ভুলে যান না। তবে পবিত্র কোরআনের কয়েকটি আয়াতে আল্লাহর সঙ্গে ‘নাসিয়া’ শব্দ ব্যবহার
দুনিয়া অস্থায়ী আবাসস্থল। শয়তান দুনিয়াকে বিভিন্নভাবে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে দুনিয়ার বিভিন্ন চাকচিক্যের দিকে মানুষকে আকৃষ্ট করে। আদ ও সামুদ জাতিকে শয়তান চাকচিক্যের মধ্যে ফেলে ধ্বংস করেছে। আল্লাহ বলেন, ‘আমি আদ ও
মহান আল্লাহ নবীজি (সা.)-কে জগদ্বাসীর জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করেছেন। মহানবী (সা.) মানুষকে আল্লাহর পুরস্কার ও প্রতিদানের ব্যাপারে সুসংবাদ দিয়েছেন এবং তাঁর শাস্তি ও কঠোর বিচারের ব্যাপারে সতর্ক
অজু ভঙ্গের কারণ পাওয়া গেলে যেভাবে অজু ভেঙে যায়, অনুরূপ ঈমান ভঙ্গের কারণ পাওয়া গেলেও ঈমান ভেঙে যায়। তাওবা না করে মারা গেলে এমন ব্যক্তি কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
ফরজ নামাজের পর যে নামাজের সবচেয়ে বেশি মর্যাদা তা হচ্ছে তাহাজ্জুদের নামাজ। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ফরজ নামাজের পর সর্বোত্তম নামাজ হচ্ছে রাতের নামাজ।
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো মহান আল্লাহ আরশে সমাসীন হয়েও আপন কুদরতে বান্দার সঙ্গে থাকেন। বান্দার সঙ্গে থাকার বিষয়টি প্রকৃতার্থে, রূপকার্থে নয়। আবার আল্লাহ বান্দার সঙ্গে থাকার অর্থ বান্দার
ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ সর্বজনীন জীবনবিধান। মধ্যপন্থা এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাই ইসলাম কৃপণতাকে যেমন নিরুৎসাহ করে, তেমনি অপচয় ও অপব্যয়েরও নিন্দা করা হয়েছে। বিশেষত সংকটকালে অপচয় আরো বেশি ক্ষতির কারণ হয়ে
ইসলাম স্বামীর কাছে স্ত্রীর তালাক চাওয়াকে গুনাহের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। হাদিসে এসেছে, সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোনোরূপ কষ্টের সম্মুখীন না হয়ে যে নারী তার