হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম। মহররমের ১০ তারিখকে আরবিতে ‘আশুরা’ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত সম্মানিত দিন। জাহিলি যুগেও মক্কার কুরাইশদের কাছে এই দিনটি বিশেষ মর্যাদার ছিল। এই
আল্লাহ তাআলা বান্দার জন্য বিশেষ কিছু সময় ও মৌসুম দিয়েছেন যে সময়ে বান্দা অধিক ইবাদত ও ভালো কাজ করে সহজেই আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে পারে। মুমিনের জন্য এটা আল্লাহ তাআলার
ফেরেশতাদের ভেতর জিবরাইল (আ.) আল্লাহর সবচেয়ে নিকটবর্তী। আল্লাহর পক্ষ থেকে নবী-রাসুলদের প্রতি ওহি নিয়ে আসা তাঁর প্রধান দায়িত্ব। তবে আল্লাহর অন্যান্য নির্দেশ ও নির্দেশনাও তিনি পালন করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে
মানবজীবনে বিভিন্ন সংকট দেখা দিতে পারে। এই সংকট হতে পারে খাদ্যের, হতে পারে অর্থের অথবা অন্য কিছুর। সংকটের পরিধি ব্যক্তিজীবন ছাড়িয়ে সমাজ বা রাষ্ট্র পর্যন্ত চলে যেতে পারে। কখনো নিজেদের
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস হলো কেউ ফেরেশতাদের অস্তিত্ব অস্বীকার করলে, তাদের প্রতি শত্রুতা পোষণ করলে, তাদের গালি দিলে অথবা তাদের প্রতি বিদ্রুপ পোষণ করলে তার ঈমান থাকবে না। সে
আল্লাহ তাআলা মানুষের স্বভাব ও রুচির মধ্যে সম্মান ও মর্যাদার তীব্র বাসনা দিয়েছেন। মানুষ আকাঙ্ক্ষা করে যে সে মর্যাদার সর্বোচ্চ শিখরে থাকবে। এ মর্যাদা অর্জন করার জন্য সে সব ধরনের
জুরায়জ নামে বনি ইসরাঈলের একজন আবেদ ছিলেন। সারাক্ষণ তাঁর ইবাদতখানায় ইবাদতে নিমগ্ন থাকতেন। (একবার) তাঁর মাতা তাঁর কাছে এলেন। এরপর তাঁর দিকে মাথা উঁচু করে তাঁকে ডাকছিলেন। বলেন, হে জুরায়জ!
কর্মস্থল দ্বিনের দাওয়াতের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। কর্মস্থল এমন একটি জায়গা, যেখানে বহু মানুষের সমাগম হয়। বহু গোত্র ও সংস্কৃতির মানুষ কর্মের কারণে এক জায়গায় জড়ো হয়। দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার কারণে
স্বামী-স্ত্রী সমবয়সী হওয়া কিংবা বয়সের তারতম্য থাকা—উভয় অবস্থায় বিবাহ বৈধ। দেশে দেশে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক ব্যবধানেরও বহু নজির আছে। শরিয়তে বয়সে তারতম্যময় বিবাহ নিষিদ্ধ নয়। আবার ইসলাম এ
আল্লাহর সব গুণই পূর্ণ। আল্লাহর গুণাবলিতে কোনো অপূর্ণতা নেই। তেমনি আল্লাহর নেই কোনো নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহর ব্যাপারে অবিশ্বাসীদের নেতিবাচক মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। যার কয়েকটি
স্ত্রীর সঙ্গে শয্যাযাপন যাপিত জীবনের অন্যতম অনুষঙ্গ। কিন্তু মুসলমানরা এ ক্ষেত্রেও ইসলামের বিধি-নিষেধের আওতাধীন। স্ত্রী হলেন ‘পার্টনার অব লাইফ’। এক ছাদের নিচে আমৃত্যু থাকার স্বপ্ন নিয়ে মানুষ বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়।
যারা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখে না এবং তাঁর আনুগত্য ও ইবাদত করে না, আল্লাহ তাদের এবং তাদের অবিশ্বাসকে ভ্রুক্ষেপ করেন না। কেননা তাদের অবিশ্বাস ও অবাধ্যতা আল্লাহর কোনো ক্ষতি করতে
স্বাস্থ্য অমূল্য সম্পদ। স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে চাইলে এর প্রতি যত্নবান হতে হবে। নবীজি (সা.) নিজের সুস্থতার প্রতি যত্নশীল ছিলেন। এ জন্য তিনি নিয়ম মেনে চলতেন। নিজের শরীরের আর্দ্রতা, উষ্ণতা, খাবারের
রোগাক্রান্ত হওয়া, কষ্টে পতিত হওয়া খারাপ মানুষ হওয়ার প্রমাণ নয়। কেননা মহানবী (সা.)ও অসুস্থ হতেন। মাসরুক (রহ.) বলেন, আয়েশা (রা.) বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণার কষ্ট অন্য
ঈমান ও ইসলাম লাভ করা এবং সুপথে চলতে পারা মহান আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে সুপথে পরিচালিত করেন এবং যাকে ইচ্ছা তা থেকে বঞ্চিত করেন। আল্লাহ সুপথ দান