এশিয়ার অর্থনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করছে চীন। এরপরেই রয়েছে ভারত। প্রেসিডেন্ট সি জিনপিংয়ের চীন থেকে রড্রিগো দুতের্তের ফিলিপাইন- এশিয়ার অর্থনীতিতে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। জাতীয় প্রবৃদ্ধির হিসেবে বিশ্বের সেরা দেশগুলো হয়ে উঠেছে এশিয়ার দেশগুলো। নয়াদিল্লি ভিত্তিক ডাটালিডসের এক খবরে এ কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ অর্থনীতি চীনের। তাদের রয়েছে ২৫.৩ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি।
২০১৭ সালের তুলনায় তা বৃদ্ধি পেয়েছে শতকরা ৯ ভাগ। এর পরেই রয়েছে ভারত।তাদের অর্থনীতি ১০.৩৮ ট্রিলিয়ন ডলারের। আগের বছরের তুলনায় সেখানে এর উন্নতি ঘটেছে শতকরা ৯.৮ ভাগ। আইএমএফ তাদের ২০১৮ ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক রিপোর্টে বলেছে, সম সুযোগ সৃষ্টির পূর্ব পর্যন্ত উদীয়মান বাজার ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির বৃদ্ধি ঘটবে। পলিসি নির্ধারণকারীদের উচিত এসব সুযোগ ব্যবহার করা।
অনেকদিন ধরে আইএমএফ বলে আসছে, অর্থনীতিতে এমন সুসময় দীর্ঘস্থায়ী হবে না। কিন্তু সুষ্ঠু পলিসি টিকে থাকবে। ফিলিপাইনের জাতীয় প্রবৃদ্ধি ৯৫৫.২ ট্রিলিয়ন ডলার। তারা একটির পর আরেকটি দেশকে টপকে যাচ্ছে। বছরের পর বছর তারা তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে এবং সে জন্যই এশিয়ার শীর্ষ দশটি দেশের মধ্যে তারা উঠে এসেছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, মালয়েশিয়াও দৃঢ়তার সঙ্গে পারফরম করছে।
অন্যদিকে বিশ্বে উদীয়মান বাজারের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া অন্যতম। থাইল্যান্ড নতুনভাবে একটি শিল্পায়িত দেশ হয়ে উঠেছে। তারাও বড় রকমের উন্নয়ন দেখাচ্ছে। তাদের প্রবৃদ্ধি ২০১৭ সালের তুলনায় শতকরা ৬ ভাগ বেড়েছে। তবে ওই তালিকায় বাংলাদেশ কততম বা এখানকার অর্থনীতি সম্পর্কে আলাদাভাবে কিছু বলা হয়নি।