1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
পদ্মার ভাঙনে বিলীন শত শত ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
সংগঠক ও বিনোদন সাংবাদিক আবুল হোসেন মজুমদার এবার এটিএন বাংলার চায়ের চুমুকে নোয়াখালীতে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী কামালের বিপক্ষে পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি কুচক্র মহল সোয়াজিল্যান্ড আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক হলেন মাহমুদুর রহমান শিষান ‘লং ড্রাইভে যাওয়ার প্রস্তাব’, জয়কে একহাত নিলেন মিষ্টি জান্নাত ‘জনপ্রিয়তা’ কাজে লাগিয়ে তনির প্রতারণা, ক্ষোভে ফুঁসছে নেটিজেন ‘গুলিস্তানের কাপড় পাকিস্তানের বলে বিক্রি’ লাইভে এসে যা বললেন তনি আয় বাড়লেও সাউথইস্ট ব্যাংকের মুনাফা কমেছে সাড়ে ৩৭% মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ সরবরাহ, পানি সংকট চরমে মিরসরাইয়ে এসএসসিতে পাশের হার ৮৮.৩১%, দাখিলে ৮৩.৫৬% ম্যাচ শেষ হতেই সাকিবের ব্যাটিং অনুশীলন মায়ের কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন মেহজাবীন, তাহসান বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যে দিয়ে বরগুনায় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস উদযাপন ঈদের পর শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার বিষয়ে যা বললেন মন্ত্রী শতভাগ পাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৬১৪টি ওবায়দুল কাদেরের ভাগনেসহ দুজনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

পদ্মার ভাঙনে বিলীন শত শত ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি

  • Update Time : বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯
  • ২৫৭ Time View
Hundreds of houses and crop lands dissolved in the eruption of Padma rtv

অসময়ে পদ্মায় অস্বাভাকিহারে পানি বৃদ্ধির ফলে রাজবাড়ী জেলার বেড়িবাঁধের বাইরের সাতটি ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকায় দ্বিতীয় দফায় পানিতে তলিয়ে ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। গেল এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে তিন উপজেলার প্রায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে হয়ে খাদ্য ও নিরাপদ পানি কষ্টে ভুগছে।
পানিবন্দি হয়ে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের ফলে রাজবাড়ী জেলার নদী তীরবর্তী এলাকার সদর, গোয়ালন্দ ও কালুখালী উপজেলার বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে শত শত ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি এবং দুটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলসহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আর নদী ভাঙনের ঝাঁকিতে রয়েছে এ তিন উপজেলার সাতটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একাধিক মসজিদ-মাদরাসা, বাজার ও কমিউনিটি স্থাস্থ্যকেন্দ্র। ক্ষতিগ্রস্তরা বলছেন, ভাঙন প্রতিরোধে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অনেক কম।
জানা গেছে, নদীর ভাঙন ঠেকাতে ২৫০ কেজি ওজনের বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তবে নদীতে তীব্র স্রোত থাকায়ও মিলছে না সুফল এমন অভিযোগ নদী পাড়ের মানুষের। তারা জানিয়েছেন, এভাবে নদী ভাঙন চলতে থাকলে জেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাবে অনেক গ্রাম ও ইউনিয়ন। ইতিমধ্যে গেল দুই বছরে গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ও দেবগ্রাম ইউনিয়নের অর্ধেকের বেশি এলাকায় নদীতে বিলীন হয়েছে।
তবে ভাঙন বৃদ্ধি পেলে প্রয়োজনে কাজের পরিধি বাড়ানোর কথা জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। এবারের বর্ষা মৌসুমে রাজবাড়ী জেলার ১১কিলোমিটার বেড়ীবাঁধের মধ্যে ১৯টি পয়েন্টে দেখা দেয় ভাঙন। এই ভাঙন রোধে দ্রুত স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি স্থানীয়দের।
সদরের পদ্মা পাড়ের অন্তমোড় এলাকার গৃহবধূ মালেকা বেগম (৫০) জানান, এ পর্যন্ত চারবার তার বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন অন্যের জমিতে আশ্রয় নিয়ে আছেন তিনি। প্রতি বছর নদী সবকিছু কেড়ে নেয়। এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বাররা তাদের কোনও খবর নেন না।
কৃষক মো. আইনাল বলেন, নদীর পানিতে এই এলাকার সব ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। অনেক জমি নদীতে চলে গেছে। ফুলকপি, টমেটো ও ধানের চারাও তলিয়ে গেছে।
গোয়ালন্দ ছোট ভাকলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন ও কালুখালি উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভিন বলেন, হঠাৎ করেই বৃদ্ধি পেয়েছে পদ্মা নদীর পানি। এতে করে গোয়ালন্দ উপজেলার ছোট ভাকলাসহ কয়েকটি গ্রামের অনেক ফসলি জমি ও বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা করছি। তবে পাউবো যে পরিমাণ জিও ব্যাগ ফেলছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।
রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. আরিফুর রহমান অঙ্কুর বলেন, রাজবাড়ী জেলা সদরের সাত কিলোমিটার অংশে প্রকল্পের কাজ চলছে। পাশাপাশি ঝুঁকিতে আছে আরও সাড়ে চার কিলোমিটার। এসব ঝুঁকিতে থাকা অংশ প্রকল্পের আওতায় আনতে ডিপিপির কাজ চলছে। গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ও দৌলতদিয়া ইউনিয়নের পাঁচ কিলোমিটার অংশে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া জরুরি ভিত্তিতে জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে চলছে জিও ব্যাগ ফেলার কাজ। সদরের মহাদেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো রক্ষায় গত জুন মাসে ১২ হাজার ও বর্তমানে ছয় হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। প্রয়োজনে কাজের পরিধি আরও বাড়ানো হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com