উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা দিয়েও কোন মানুষের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি গর্তের ভেতর। তাই তুলে আনা হচ্ছে ক্যাচার। তবে, এখনই হাল ছেড়ে দিচ্ছেন না ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এবার তারা গর্তে একটি রোবোটিক মেশিন পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন, যার মাধ্যমে গর্তের বিভিন্ন আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে। এরপর আবার গর্তে প্রাণের চিহ্ন খোঁজার চেষ্টা চালানো হবে।
এর আগে, রাজধানীর শাহজাহানপুরে পানির পাম্পের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশুটিকে উদ্ধারে দুই দফায় ব্যর্থ হয়ে, প্রযুক্তির সহায়তা নিয়েছিলেন উদ্ধারকারীরা। নামানো হয়েছিলো অত্যাধুনিক ক্যামেরাসহ ক্যাচার। এটি ওয়াসার অত্যাধুনিক একটি যন্ত্র, যা দিয়ে গর্তের ভেতরের ছবি ও জিয়াদের সর্বশেষ অবস্থা বোঝা যায় বলে জানানো হয়েছে।
তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ক্যাচারটি একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে নামার পর আটকে যাচ্ছিলো, আর নীচে নামানো যাচ্ছেনা। তবে, এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ঘটনাস্থলেই আছেন এবং তিনি সার্বিক উদ্ধার কাজ তদারকি করছেন। তিনি বলেছেন, ‘এখনো কোন প্রাণের চিহ্ন পাওয়া যায়নি, তবে প্রয়োজন হলে কিছুক্ষণ পর আবারো নতুন করে অনুসন্ধান চালানো হবে।’