অজয় কুন্ডু, মাদারীপুর : মাদারীপুররে কালকনিতিে পল্লী বদ্যিুতরে সাব-জোনাল অফসিে অসাধু র্কমর্কতাদরে সঙ্গে হাত মলিয়িে একাধকি দালালচক্র গড়ে উঠছেে বলে অভযিোগ পাওয়া গছে।ে ভুক্তভোগীদরে অভযিোগ, কালকনিরি সাব-জোনাল অফসিে সবো নতিে এলে সাধারণ মানুষকে দালালরে শরণাপন্ন হতে হয়। তা না হলে ঘুরতে হয় মাসরে পর মাস কংিবা বছররে পর বছর। একদকিে দালালচক্ররে র্অথ-বাণজ্যি অন্যদকিে পল্লী বদ্যিুৎ অফসিরে কতপিয় অসাধু র্কমর্কতা ও র্কমচারীর অনয়িমরে কারণে তাদরে হাতে জম্মিি হয়ে পড়ছেনে নতুন মটিার আবদেনকারী গ্রাহকরা। কালকনিরি বদ্যিুতরে এ সাব-জোনাল অফসি মাসে এক হাজার নতুন গ্রাহকরে মটিার সংযোগ দওেয়া হয়। সরকারি নয়িমে বদ্যিুতরে লাইন সংযোগ পতেে নতুন মটিারপ্রতি আবদেনরে জন্য ফরমে ১০০, জামানত ৬০০ ও সদস্য হতে ২০ টাকা খরচ হওয়ার কথা। কন্তিু দালালদরে দৌরাত্ম্যে নতুন গ্রাহকদরে মটিারপ্রতি গুনতে হচ্ছে ১২-১৫ হাজার টাকা। ভুক্তভোগী কাজীবাকাই ইউনয়িনরে চয়োরম্যান নূর মোহাম্মদ হাওলাদার বলনে, ‘টাকা ছাড়া অন্য কোনো কথা নইে বদ্যিুতরে অফসি।ে দালালকে খুঁটি বাবদ দয়িছেি ১২ হাজার টাকা, ঘর ওয়্যারংিয়রে জন্য ২ হাজার ৫০০ এবং মটিার সদস্য হওয়ার জন্য দওেয়া লাগছে ৬০০ টাকা।’ আরকে ভুক্তভোগী আ. রব হাওলাদার বলনে, ‘দালালদরে ঘুষ দলিে কাজ হয়ে যায় বদ্যিুৎগততি,ে আর ঘুষ না দলিে চরম ভোগান্তরি শকিার হতে হয়।’ স্থানীয় মন্টিু হাওলাদার বলনে, ‘র্বতমানে সবচয়েে বশেি র্দুনীতি হয় পল্লী বদ্যিুতরে অফসি।ে সুদরে ওপর ৮ হাজার টাকা এনে দওেয়ার পর বদ্যিুৎ সংযোগ পয়েছে।ি তাতওে ঘুরতে হয়ছেে দড়ে বছর।’ ভুক্তভোগী দদিার হাওলাদার বলনে, ‘দালাল ও পল্লী বদ্যিুতরে অফসিরে র্কমচারীকে ঘুষ দয়িওে সংযোগ পাচ্ছি না। কবে পাব সংশ্লষ্টি কউেই বলছে না।’ ইলয়িাস আকন বলনে, ‘আমরা গ্রামরে র্মূখ মানুষ, বদ্যিুতরে অফসিে গলেে প্রথমে র্ভতি ফি বাবদ দালালকে ২০০ টাকা দতিে হয়ছে।ে তার পর ফরমরে কথা বলে ৬০০ টাকা নয়িছে।ে এর পর সদস্য ফ,ি লাইন ফ,ি মটিার ফি বাবাদ ১২ হাজার টাকা দাবি কর।ে অনকে কষ্টে টাকা দয়িছে,ি তার পর বদ্যিুতরে সংযোগ পয়েছে।ি’ অভযিোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কালকনিি পল্লী বদ্যিুৎ অফসিরে সহকারী মহাব্যবস্থাপক ইকবাল আহম্মদে বলনে, ‘এ অফসিে দালালচক্র নইে। কোনো অনয়িম-র্দুনীতওি নইে।’ জলো প্রশাসক মো. কামাল উদ্দনি বশ্বিাস বলনে, ‘অভযিোগ পলেে দ্রুত দালালদরে বরিুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নওেয়া হব।ে প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার কথা অনুযায়ী সকলে যাতে বদ্যিুৎ পান সে বষিয়ে প্রশাসন তৎপর রয়ছে।ে’