সন্তানকে ছোট থেকেই যাবতীয় ইবাদত পালনের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। তাকে ইসলামী আকিদা ও বিশ্বাস, তাওহিদ, রিসালাত ও শিরক-বিদআত সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে হবে। বিশেষত, ধীরে ধীরে সালাত ও সিয়ামের প্রশিক্ষণ
আসমান-জমিন, গ্রহ-নক্ষত্র সব কিছুর একমাত্র স্রষ্টা ও মালিক মহান আল্লাহ। তিনিই এসব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের রব হচ্ছেন সেই আল্লাহ, যিনি আসমান ও জমিনকে
আল্লাহ বলেন, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে ত্বরাপ্রবণ করে। আমি অচিরেই তোমাদের আমার নিদর্শনাবলি দেখাব। সুতরাং তোমরা আমার কাছে ত্বরা চেয়ো না। [ সুরা : আল-আম্বিয়া আয়াত : ৩৭] আল্লাহ তাআলা
ইসলামে মেহমানদারির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি নবীদের সুন্নত এবং সর্বোত্তম চরিত্রের বহিঃপ্রকাশও। পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে ইবরাহিম (আ.)-এর মেহমানদারির ঘটনা অত্যন্ত চমৎকার ভঙ্গিতে আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমার
আমরা সবাই আমাদের আদরের সন্তানের আনন্দঘন মুহূর্তগুলো স্মরণীয় করে রাখতে ভালোবাসি। এটি করতে গিয়ে বেশির ভাগ মানুষ তাদের ছবি তুলি। যদিও এখনো অনেক বিজ্ঞ আলেমের মতে, অহেতুক ছবি তোলা হারাম।
বাদ্যযন্ত্রের প্রতি ইসলামী শরিয়তের সাধারণ ঘোষণা হলো তা অবৈধ। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে দফ ছাড়া সব ধরনের বাদ্য নিষিদ্ধ করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম (রা.)-সহ পরবর্তী যুগের আলেমরাও বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে আমাদের দৃষ্টি অবনত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মুমিন পুরুষদের বলো, তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাজত করে। এটাই তাদের জন্য শুদ্ধতর।
রোগাক্রান্ত হওয়া, কষ্টে পতিত হওয়া খারাপ মানুষ হওয়ার প্রমাণ নয়। কেননা মহানবী (সা.)ও অসুস্থ হতেন। মাসরুক (রহ.) বলেন, আয়েশা (রা.) বলেছেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণার কষ্ট অন্য
আত্মমর্যাদাবোধ ও অহংকার বলতে শুধু দাম্ভিকতা বোঝানো হয় না। বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে এগুলো আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম। তবে তা হতে হবে মহান আল্লাহর নির্দেশিত পদ্ধতিতে। জাবির (রা.) বলেন, রাসুল
জীবনে বন্ধু চয়নের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। নিকৃষ্ট মানুষ থেকে দূরে থাকা জরুরি। অন্যথায় নিকৃষ্ট মানুষের সংস্পর্শে নিজেদের আমল ও চরিত্র ধ্বংস হতে পারে। আজ আমরা আলোচনা করব এমন কিছু অভ্যাস
নিঃসন্দেহে ভালো কাজগুলো মন্দ কাজগুলোকে মিটিয়ে দেয় -সুরা হুদ, আয়াত : ১১৪ মানুষ মাত্রই ভুল করে, গুনাহে লিপ্ত হয়। এটা মানুষের স্বভাবজাত প্রবণতা। নবী-রাসুলরা ছাড়া সব মানুষই পাপপ্রবণ, তারা ইচ্ছা-অনিচ্ছায়
পরিবার, সংসার ও প্রতিষ্ঠান—সব তছনছ হয়ে যায় সন্দেহে। ইসলামে কুধারণা পাপ। মুমিনদের আদেশ দেওয়া হয়েছে কারো ব্যাপারে মন্দ ধারণা না করার জন্য। আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা, অধিক পরিমাণ অনুমান থেকে
মানুষের মৌলিক চাহিদার একটি হলো পোশাক। এটি মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। পোশাকে মানুষের ব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গে তার ধর্মীয় মূল্যবোধও ফুটে ওঠে। পোশাকের সঙ্গে মানুষের বহু ইবাদতও জড়িয়ে আছে। পোশাকের শিষ্টাচার
মহান আল্লাহ মানব জাতিকে সামাজিক প্রাণী হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। জীবনকে সুন্দর করে তুলতে তাদের যেমন পরিবার-পরিজন দিয়েছেন, দিয়েছেন প্রতিবেশীও। প্রতিটি মুমিনের ওপর তার পরিবার-পরিজনের যেমন কিছু হক আছে, তেমনি তার
রাতের খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ ব্যাপারে অনেক সতর্কবাণীর দেখা মেলে। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রাতের আহার ত্যাগ করো না, যদিও