পবিত্র ঈদুল আজহা আসন্ন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে খুলে দেওয়া হয়েছে পশুর হাটগুলো। কোরবানি করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা ছুটছে পশুর হাটে। তাই চলুন, হাটে যাওয়ার আগে জেনে নিই কোন কোন পশু
মুসলমানের বৈশিষ্ট্য হলো কথা ও কাজে মিল থাকা। কথা-কর্মে মিল না থাকলে সে সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না। কেউ তাকে বিশ্বাস করে না এবং মূল্য দেয় না। যার কথা ও
স্বর্ণ ও রুপার অলংকার, অথবা কিছু অলংকার ও কিছু নগদ অর্থ থাকার কারণে অনেক নারীর ওপরই কোরবানি ওয়াজিব হয়ে যায় কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক ইবাদত। সামর্থ্যবান নর-নারীর ওপর যা ওয়াজিব।
মহান আল্লাহ যাবতীয় ক্ষমতা, সম্মান ও পরাক্রমের অধিকারী। পৃথিবীর কোনো কিছুই তাঁর ক্ষমতা ও শক্তির বাইরে নয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আপনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। ’ (সুরা : বাকারা, আয়াত
কর্মস্থল দ্বিনের দাওয়াতের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। কর্মস্থল এমন একটি জায়গা, যেখানে বহু মানুষের সমাগম হয়। বহু গোত্র ও সংস্কৃতির মানুষ কর্মের কারণে এক জায়গায় জড়ো হয়। দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার কারণে
‘জাহির’ (প্রকাশ্য) ও ‘বাতিন’ (গোপন) মহান আল্লাহর দুটি গুণ। বাহ্যত গুণ দুটি পরস্পর বিপরীত মনে হলেও মহান আল্লাহর গুণ হিসেবে তাতে কোনো বিরোধ নেই। কেননা বান্দা বা সৃষ্টির অক্ষমতার কারণে
নামাজ ও কোরআন তিলাওয়াতের মতো বহু ইবাদতের আগেই শরিয়ত পবিত্রতা অর্জনের নির্দেশ দিয়েছে। কোনো কোনো ইবাদত শুদ্ধ হওয়ার জন্য পবিত্রতা শর্ত করা হয়েছে এবং কোনো কোনো ইবাদতের ক্ষেত্রে পবিত্রতা অর্জনকে
প্রতিটি মুমিন হূদয়ে নবিপ্রেম আছে, আছে প্রিয় নবীকে দেখার ও তাঁর সঙ্গ পাওয়ার অধীর বাসনা। এই সুপ্ত কামনা একজন সাধারণ মুমিনও হূদয়ে লালন করে। মদিনায় রওজা জিয়ারতে হজযাত্রীদের এই আকুলতা
হজের তিনটি মাস শাওয়াল, জিলকদ ও জিলহজ। এর মধ্যে প্রধান মাস হলো জিলহজ। এ মাসের ৮ থেকে ১৩ তারিখ—এই ছয় দিনেই হজের মূল কার্যক্রম সম্পাদন করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন,
বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ হাসেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ এমন দুই ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে হাসেন যাদের একজন অপরজনকে হত্যা করবে, অথচ উভয়েই জান্নাতে প্রবেশ করবে। ’ (সহিহ মুসলিম,
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এমন কোনো দিন নেই যে দিনসমূহের সৎকাজ আল্লাহর কাছে জিলহজ মাসের এই ১০ দিনের সৎকাজ অপেক্ষা বেশি প্রিয় বান্দার প্রতি আল্লাহর বিশেষ
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ নিজেকে ‘শাহিদ’ (সাক্ষ্যদানকারী) আখ্যা দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সাক্ষ্য দেন যে, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। ’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৮) আল্লাহর মহান সত্তার
মসজিদ মুসলমানদের মিলনস্থল এবং ধর্মীয় কর্মকাণ্ডের উৎসভূমি। সুতরাং মসজিদ নির্মাণ, তত্ত্বাবধান ও সংস্কার বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। নামাজ আদায় ছাড়াও মসজিদ নির্মাণ ও মসজিদ আবাদ করা স্বতন্ত্র ইবাদত। আর মসজিদের পরিচর্যা ও
করা প্রয়োজন জানা সত্ত্বেও কোনো কাজ না করা বা করতে অবহেলা করার নাম অলসতা। নিষ্ক্রিয়, মন্থর, উদাস কিংবা উদ্যমহীন ব্যক্তিকে অলস বলা হয়। আলসেমি নিজের ও সমাজের অবক্ষয় ডেকে আনে।
মহান আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম ‘শাকির’, যার অর্থ কৃতজ্ঞতা আদায়কারী। পবিত্র কোরআনে ‘শাকির’ ও ‘শাকুর’ শব্দে আল্লাহর এই গুণ বর্ণনা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকাজ করলে আল্লাহ