সব পাপই ঘৃণিত। কিন্তু কিছু পাপ খুবই নিন্দনীয়, যা অন্যেরও ক্ষতির কারণ হয়। কলুষিত সেসব পাপ ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই ওই পাপীদের ওপর আল্লাহ তাআলার অসন্তুষ্টির
‘মুসাওয়ির’ বা আকৃতি দানকারী আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই আল্লাহ সৃষ্টিকারী, উদ্ভাবনকর্তা, রূপদাতা, তাঁরই সব উত্তম নাম। ’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪) অন্য আয়াতে ইরশাদ
বিশ্বজুড়ে চলছে তীব্র দাবদাহ। এই তীব্র গরমে সুস্থ থাকতে চিকিৎসকরা পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন। পানি পান করার সময় ইসলাম কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে বলেছে। যেন মানুষ পানিবাহিত
মানুষের পাপের কারণে জলে স্থলে বিপর্যয় নেমে আসে। পাপের অন্যতম দুনিয়াবি সাজা হলো জীবনযাত্রা সংকীর্ণ হয়ে যাওয়া। সর্বত্র অশান্তি দেখা দেওয়া। মহান আল্লাহ মাঝে মাঝে বান্দাকে তাদের পাপের শাস্তিস্বরূপ বিভিন্ন
মানুষের যেকোনো কাজ তার নিয়তের ওপর ভিত্তি করে ইবাদতে পরিণত হতে পারে। নিয়ত পরিশুদ্ধ হলে খাওয়া ও ঘুমানোর মতো জাগতিক বিষয়গুলোতে সওয়াব পাওয়া যায়। তেমনি মানুষের চিন্তা ও গবেষণা ইবাদত
মসজিদকে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। মসজিদ নোংরা করা, অপরিচ্ছন্ন রাখা সবচেয়ে নিন্দনীয় কাজ। আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুতু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার
খুতবা আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ বক্তৃতা, প্রস্তাবনা, ভাষণ, ঘোষণা, সম্বোধন ইত্যাদি। খুতবা জুমার নামাজের আগে দিতে হয়। জুমার নামাজের জন্য খুতবা দেওয়া ওয়াজিব। জাবের ইবনে সামুরা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ
মহান আল্লাহ তাঁর কর্তৃত্ব ও পরিচয় প্রকাশ করতে অসংখ্য নিদর্শন তৈরি করেছেন এবং বান্দাকে সেই নিদর্শনাবলির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে নির্দেশ দিয়েছেন। সম্মান প্রদর্শনের অর্থ হলো—হৃদয়ে এমন তাকওয়া বা আল্লাহভীতি
পাপ-পুণ্যের পরিপূর্ণ প্রতিদান দেওয়া হবে পরকালে। মানুষের যাবতীয় কাজ লেখা থাকে আমলনামায়। কিয়ামতের দিন ভালো কাজ ও পাপ কাজ দাঁড়িপাল্লায় মাপা হবে। ভালো কাজের পাল্লা ভারী হলে জান্নাতে যাবে। খারাপ
আল্লাহ বলেন, এটা সেই কিতাব, এতে কোনো সন্দেহ নেই। [ সুরা : বাকারা, আয়াত : ২ ] কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের
জ্ঞানীরা বলেন, পাপ হলো আগুনের মতো। যেভাবে আগুনের ছোট ছোট স্ফুলিঙ্গ বিপদ ছড়িয়ে দিতে পারে, সেভাবে ছোট ছোট পাপও মানুষের বিপদ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই মুমিন ছোট-বড় সব ধরনের পাপকে
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হে উম্মতে মুহাম্মদি! আল্লাহর শপথ, আল্লাহর চেয়ে বেশি আত্মমর্যাদাশীল কেউ নেই [সহিহ বুখারি, হাদিস : ১০৪৪] আল্লাহ প্রবল আত্মমর্যাদার অধিকারী। আত্মমর্যাদায় তাঁর কোনো সমকক্ষ নেই। আল্লাহর মর্যাদার
ইরশাদ হয়েছে, ‘যা অদৃশ্য ও যা দৃশ্যমান তিনি তা অবগত; তিনি মহান, সর্বোচ্চ মর্যাদাবান।’ [সুরা : রাদ, আয়াত : ৯] ‘আলিম’ (সর্বজ্ঞাতা) মহান আল্লাহর একটি সত্তাগত গুণ। কোরআন ও সুন্নাহ
ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তুমি তোমার মহান প্রতিপালকের নামের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করো।’ [সুরা : ওয়াকিয়া, আয়াত : ৯৬] আল্লাহ মহান। মাহাত্ম্যের প্রকৃত অধিকারী মহান আল্লাহ। পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে
লজ্জা ও শালীনতা মানুষের জীবনে অপরিহার্য একটি গুণ। এ জন্য আল্লাহ তাআলা মানব ইতিহাসের প্রথম নবী, প্রথম মানুষ আদম (আ.) ও তাঁর সঙ্গিনী হাওয়া (রা.)-কে সৃষ্টির শুরু থেকেই লজ্জাশীলতার গুণ